খাদ্যনালির অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ হল অন্ত্র। খাবার থেকে পুষ্টিরস শোষণ করে অন্ত্র। এর পর সেই পুষ্টিগুণ রক্তে মিশে যায়। কিন্তু অন্ত্রই যদি অসুস্থ হয়ে পড়ে তাহলে সারা শরীরে এর নেতিবাচক
বাইরে থেকে ফিরে মুখ পরিষ্কার করা খুবই জরুরি। মুখ পরিষ্কার করতে অনেকেই ফেসওয়াশ ব্যবহার করেন। একটু ভালো মানের ফেসওয়াশের দাম একটু বেশিই হয়। আবার অনেকসময় এতে নানা ধরনের রাসায়নিক মেশানো
অনেকেরই মাইগ্রেনের সমস্যা আছে। গরমে এই সমস্যা আরও বাড়ে। তাপমাত্রা বাড়তে থাকলে মাইগ্রেনে আক্রান্ত ব্যক্তিদের সতর্ক হওয়া উচিত। গরমে মাইগ্রেন বাড়ার বেশ কয়েকটি কারণ রয়েছে। যেমন- ডিহাইড্রেশন: গ্রীষ্মকালে মাইগ্রেন বাড়ার
অনেকেই রাতে ঘুমের মধ্যে অথবা সকালে বিছানা ছাড়তে গিয়ে হঠাৎ পায়ের পেশিতে টান অনুভব করেন। আবার শরীরচর্চা করতে গেলেও এমনটা হতে পারে। মুহূর্তেই আক্রান্ত স্থানটিতে তীব্র ব্যথা দেখা দেয়। বেশ কিছুক্ষণ
সারাদিন রোজা রাখার কারণে শরীরে পানির ঘাটতি দেখা দিতে পারে। আবার দীর্ঘ সময় খাবার না খাওয়ার কারণে পর্যাপ্ত পুষ্টির অভাবে শরীরে নানা রকম সমস্যাও দেখা দেয়। এ কারণে রোজা ভাঙার
হঠাৎ বেড়ে যাওয়া ফুসফুসের সংক্রমণে বাড়ছে ভোগান্তি। ঠান্ডা-জ্বর-সর্দি-কাশির মতো সমস্যা সারা বছর থাকলেও ঋতু পরিবর্তনের সময়, বিশেষ করে শীত, গ্রীষ্ম ও বর্ষাকালে সমস্যাগুলো বেড়ে যায়। খুব বড় কোনো সমস্যা না
রোজায় রুটিন ও খাদ্যাভ্যাসের আকস্মিক পরিবর্তনের কারণে কারও কারও শারীরিক কিছু জটিলতা দেখা দিতে পারে। একটু সতর্ক থাকলে এগুলো অনেকটা কাটিয়ে ওঠা সম্ভব। কোষ্ঠকাঠিন্য: রিফাইনড ফুডস, অপর্যাপ্ত খাদ্য–আঁশ ও পানিস্বল্পতায়
অনেকেই আছেন অল্পতেই রেখে যান। কোনও কিছু মনমতো না হলে রাগ হওয়াই স্বাভাবিক। এতে অস্বাভাবিক কিছু নেই। কিন্তু রাগ প্রকাশ করার ভঙ্গি একেকজনের একেকরকম। রাগের বহিঃপ্রকাশ কেমনভাবে হচ্ছে সেটাই দেখার। সেখান
সুস্থ থাকতে সবারই পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমানো প্রয়োজন। ঠিক মতো ঘুম না হলে শরীরে নানা সমস্যা দেখা দেয়। এমনকী ওজনও বেড়ে যায়। সারাদিন ক্লান্ত লাগে। অনিদ্রার সমস্যায় ভোগা খুব খারাপ। বিশেষজ্ঞদের
গরমকাল মানে বারবার গোসল করা। তাতে শরীরে আরাম লাগে। পরিচ্ছন্নও থাকা যায়। কিন্তু বারবার গোসলে ত্বক আর্দ্রতা হারায়। আর সাবান ব্যবহার করলে ত্বক শুষ্ক হয়ে নানা সমস্যা দেখা দেয়। এ