৩০ ডিসেম্বর পযন্ত চলতি অর্থবছরের ছয় মাসে ৬৯৩৭ জন ব্যক্তি শ্রেণির করদাতা তাদের অপ্রদর্শিত সম্পদ বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগ করেছেন। আয়কর রিটার্নে ঘোষণা দিয়ে সরকারকে মোট ১১১০ কোটি টাকা রাজস্ব দিয়েছেন
চলমান অর্থ-বছরে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ব্যাপক হারে কমবে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে বিশ্ব ব্যাংক। বিশ্ব ব্যাংকের হিসাবে, এই অর্থ-বছরে প্রবৃদ্ধি হতে পারে মাত্র ১.৬ শতাংশ। তবে বাংলাদেশ সরকার গত বছরের
দেশীয় ইলেকট্রনিক্স ও প্রযুক্তিপণ্য উৎপাদন শিল্পের স্বার্থ রক্ষায় আমদানি নীতি পরিবর্তনের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ রেফ্রিজারেটর ম্যানুফ্যাকচারাস অ্যান্ড এক্সপোর্টারস অ্যাসোসিয়েশন (বিআরএমইএ)। পাশাপাশি দেশীয় শিল্পের বিকাশে বিদ্যমান নানান বাধা দূরীকরণে এএসআরও জারীর
চলতি বছরের সর্বোচ্চ ভ্যাট (মূসক) প্রদানকারী হিসেবে জাতীয় পর্যায়ের ৯টি ও জেলা পর্যায়ের ১৩১টি প্রতিষ্ঠান পুরস্কার ও সম্মাননা পেয়েছে। বুধবার (২ ডিসেম্বর) জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সিনিয়র তথ্য অফিসার সৈয়দ
অস্বাভাবিক দাম বাড়ার পর বিশ্ববাজারে স্বর্ণ ও রুপার দাম বড় পতনের মধ্যে পড়েছে। গত সপ্তাহে স্বর্ণের দাম প্রায় সাড়ে ৪ শতাংশ এবং রুপার দাম প্রায় সাড়ে ৬ শতাংশ কমেছে। গত
মহামারি করোনাভাইরাসের (কোভিড-১৯) ধাক্কায় সারা বিশ্বের স্বাভাবিক অর্থনীতি যখন টালমাটাল অবস্থায়, তখনও বাংলাদেশে প্রবাসীরা রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠিয়ে বিস্ময় সৃষ্টি করেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে করোনাকালে
অনলাইন খাবার সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান ফুডপান্ডার বিরুদ্ধে ৩ কোটি ৪০ লাখ টাকার ভ্যাট ফাঁকির তথ্য পাওয়া গেছে। নিরীক্ষা, গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতরের (মূল্য সংযোজন কর) মহাপরিচালক ড. মইনুল খান বুধবার এ
নিজস্ব প্রতিবেদক: পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব জিয়াউল হাসান বলেছেন, ওয়ালটন কারখানা পরিচ্ছন্ন, স্বাস্থ্যসম্মত এবং পরিবেশবান্ধব। ওয়ালটন আমাদের দেশের জন্য বড় অর্জন। গৌরবের বিষয়। আমদানি নির্ভরতা থেকে তারা
প্রযুক্তিপণ্যের রপ্তানি বাণিজ্য সম্প্রসারণে ব্যাপক সাফল্য পাচ্ছে বাংলাদেশি মাল্টিন্যাশনাল ব্র্যান্ড ওয়ালটন। দ্রুত বাড়ছে ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ খ্যাত ওয়ালটন পণ্যের রপ্তানি বাজার। এরই ধারাবাহিকতায় ওয়ালটন কারখানায় তৈরি উন্নতমানের ফ্রিজ কম্প্রেসর রপ্তানি
পরিবেশবান্ধব হওয়ায় বিশ্ববাজারে পাট ও পাটজাত পণ্যের চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। সেজন্য মহামারি করোনাভাইরাসের (কোভিড-১৯) মধ্যেও এ খাতে রফতানি আয় বেড়েছে। পাটের এই ঐতিহ্য ধরে রাখতে হলে অভ্যন্তরীণ বাজার সম্প্রসারণ