আমরা অনেকেই আছি, যাদের অনেক দিন ধরে চেষ্টার পরও ওজন কমছে না। পছন্দের খাবার বাদ দেওয়ার পরও যেন কিছুতেই কমছে না কোমরের মাপ। এমনকি সারা দিন জিমে পড়ে থেকেও পরিবর্তন
অনেকেই উচ্চ কোলেস্টেরলের সমস্যায় ভুগছেন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আমরা যা খাই তা শরীরে প্রভাব ফেলে এবং উচ্চ কোলেস্টেরলের ঝুঁকি বাড়ায়। শরীরকে সুস্থ রাখতে সুষম খাদ্য গ্রহণ করা প্রয়োজন। পুষ্টিকর উপাদান সমৃদ্ধ
ব্যস্ত জীবনযাত্রার সাথে অ্যাংজাইটি বা অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা নিত্য ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে । অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা কাজের আগ্রহ কমিয়ে দেয়। সেই সঙ্গে সারাক্ষণ বিরক্তি ভর করে মনে। অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা থেকে ভয় তৈরি
রমজান মাসে ব্যায়াম করা যাবে কি যাবে না, তা নিয়ে অনেকের মধ্যেই দ্বিধা তৈরি হয়। সেহরি খাওয়ার পর সারাদিন না খেয়ে থাকা হয় বলে অনেকেই ভাবেন– এ সময় যেহেতু ফাস্টিং
রোজায় দীর্ঘ সময় উপবাসের কারণে শরীরে পানির চাহিদা বেশি থাকে। আবার অনেকক্ষণ খাবার না খাওয়ার কারণে শরীরে শক্তিরও ঘাটতি হয়। সেক্ষেত্রে খাদ্যতালিকায় কিছু সুপারফুড যুক্ত করা হলে শরীর একই সঙ্গে
দিন-রাতের তারতম্য হওয়ায় অনেকেই এখন জ্বর, ঠান্ডা-কাশিতে ভুগছেন। কয়েকদিনের মধ্যে সর্দি, জ্বর কমে গেলেও কাশি কিছুতেই পিছু ছাড়তে চায় না। রাতে শোওয়ার সময়ে কাশির দাপট আরও বাড়ে। ফলে ঘুমেও ব্যাঘাত
নিয়মিত শরীরচর্চা করছেন। একা একা, নিঃসঙ্গ। এতে অবশ্য এর ইতিবাচক ফল প্রাপ্তিতে কিছু অসুবিধা নেই। নিঃসন্দেহে এটি শরীর ও মনের সুস্থতার জন্য উপকারী। কিন্তু জানেন কি, প্রিয় মানুষের সঙ্গে, বিশেষত
তি সপ্তাহে দুই লিটার বা তার বেশি কৃত্রিমভাবে মিষ্টি করা পানীয় পান করলে অ্যাট্রিয়াল ফাইব্রিলেশন নামক একটি অনিয়মিত হৃদস্পন্দনের ঝুঁকি ২০% বাড়ে। A-fib নামে পরিচিত, অ্যাট্রিয়াল ফাইব্রিলেশন হল একটি অনিয়মিত
রমজান মাস সমাগত। আমরা এই রমজানের সবগুলো রোজা রেখে মুসলমান হিসাবে একটি ফরজ কাজ পূর্ণ করতে চাই, আর এভাবে আল্লাহর প্রিয় বান্দাদের অন্তর্ভূক্ত হতে চাই। পুরো মাস রোজা রাখা, তারাবি
হঠাৎ পেটে যন্ত্রণা, বমি বমি ভাব, প্রস্রাব করতে সমস্যা কিংবা গাঢ় হলুদ বা লালচে রঙের মূত্র দেখে মনে হতেই পারে কিডনিতে হয়তো পাথর জমেছে। আবার, পিত্তথলিতে পাথর হলেও কিন্তু খাবারের