লেনদেনের চাপ নিতে পারছে না দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) মোবাইল অ্যাপ। ফলে মোবাইলে লেনদেন ব্যবস্থা উন্নত করতে সমায়িকভাবে লেনদেনের সময় কিছুটা কমিয়ে আনা হচ্ছে। এরই অংশ হিসেবে
বছরের প্রথম সপ্তাহে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) সাড়ে ৫ শতাংশ বেড়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। জানা গেছে, গত সপ্তাহের শুরুতে
হাজার হাজার বিনিয়োগকারী হুমড়ি খেয়ে পড়ছেন দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ওয়েবসাইট ও মোবাইল অ্যাপে। বিনিয়োগকারীদের সেই ভার নিতে পারছে না সংস্থাটির আইটি ব্যবস্থা। ফলে লেনদেন করতে গিয়ে
সপ্তাহের শেষ দিন সূচক কমেছে বাংলাদেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে।বৃহস্পতিবার ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১৮ দশমিক ৪৩ পয়েন্ট বা দশমিক ৩২ শতাংশ কমে ৫ হাজার ৬২১
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) আজ বৃহস্পতিবার লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে বেক্সিমকো লিমিটেড। কোম্পানিটির মোট ১৫৮ কোটি ২২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। বৃহস্পতিবার কোম্পানিটি
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে ৩৫টি কোম্পানি লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব কোম্পানির ৪২ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। কোম্পানিগুলোর
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর দ্বারা অনিবন্ধিত এবং দাবিহীন লভ্যাংশের ২১ হাজার কোটি টাকা পেয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। এই টাকাকে পুঁজিবাজার উন্নয়ন এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের স্বার্থরক্ষার জন্য
প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন ৫২৯ কোটি টাকা ।সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্য সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে। আজ ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ শেয়ারের দর বেড়েছে। এদিন বেলা
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বৃহস্পতিবার লেনদেনের দেড় ঘণ্টার মধ্যে বিক্রেতা উধাও হয়ে গেছে ফার কেমিক্যাল ও মাইডাস ফাইন্যান্স লিমিটেডের শেয়ারে। এতে কোম্পানিগুলোর শেয়ার হল্টেড হয়ে মূল্য স্পর্শ করছে সার্কিট ব্রেকারে। ঢাকা
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বিভিন্ন কোম্পানিতে শেয়ারহোল্ডারদের অদাবিকৃত ২১ হাজার কোটি টাকার ডিভিডেন্ড পড়ে রয়েছে। শেয়ারহোল্ডারদের ঠিকানা না পাওয়া, ওয়ারিশ নিয়ে জটিলতাসহ বিভিন্ন কারণে কোম্পানিগুলোতে এই ডিভিডেন্ড জমা পড়ে রয়েছে। এই পরিস্থিতিতে