পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ন্যাশনাল টি কোম্পানি লিমিটেড (এনটিসি) বিদ্যমান শেয়ারহোল্ডারদের মধ্যে নতুন শেয়ার ইস্যু করে কোম্পানির মূলধন বাড়াবে। কোম্পানিটি ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের প্রতি শেয়ারে প্রিমিয়াম নেবে ১০৯ টাকা ৫৩ পয়সা,
দেশের শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত এক্সিম ব্যাংক লিমিটেড সাব-অর্ডিনেটেড বন্ড ইস্যু করবে। এর মাধ্যমে ব্যাংকটি বাজার থেকে ৩শ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। মূলধনভিত্তি শক্তিশালী করতে এই অর্থ ব্যবহার করবে ব্যাংকটি। সম্প্রতি অনুষ্ঠিত
শেয়ারবাজারে ওভার দ্য কাউন্টার মার্কেটের (ওটিসি) কোম্পানি আল-আমিন কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডকে পরিশোধিত মূলধন বাড়ানোর সম্মতি দিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। বিএসইসি সূত্রে জানা গেছে, ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের
বীমা খাতের তালিকাভুক্ত কোম্পানি সিকদার ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড সর্বশেষ ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত ২০২৩ হিসাব বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ৩ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। গত বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত সভায় এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে
প্রাইম ব্যাংক পিএলসির মনোনীত পরিচালক তানভীর এ চৌধুরী (ইস্ট কোস্ট শিপিং লাইনস লিমিটেডের প্রতিনিধি) ব্যাংকটির ৫ লাখ ২৫ হাজার শেয়ার ক্রয় সম্পন্ন করেছেন। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) মাধ্যমে বিদ্যমান বাজারদরে
বাংলাদেশ ফাইন্যান্সের মুনাফা বেড়েছে দ্বিগুণ ব্যাংক-বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ফাইন্যান্স লিমিটেডের চলতি ২০২৪ হিসাব বছরের প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ) শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ২০ পয়সা। যেখানে আগের হিসাব বছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ১০ পয়সা। এক বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ১০০ শতাংশ। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। মুনাফা বাড়ার কারণ সম্পর্কে কোম্পানিটি স্টক এক্সচেঞ্জকে জানিয়েছে, চলতি হিসাব বছরের প্রথম প্রান্তিকে মূলধনি মুনাফা বাড়ার পাশাপাশি বিনিয়োগ করা সিকিউরিটিজ থেকে লভ্যাংশ পাওয়ার সুবাদে কোম্পানিটির মুনাফা বেড়েছে। এদিকে সর্বশেষ ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত ২০২৩ হিসাব বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য কোনো লভ্যাংশ সুপারিশ করেনি কোম্পানিটির পর্ষদ। সমাপ্ত ২০২৩ হিসাব বছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ৫ টাকা ৬০ পয়সা। যেখানে আগের হিসাব বছরে শেয়ারপ্রতি আয় ছিল ১ টাকা ২৫ পয়সা। ঘোষিত লভ্যাংশ ও অন্যান্য এজেন্ডায় বিনিয়োগকারীদের অনুমোদন নিতে আগামী ৩০ জুলাই বেলা ১১টায় ডিজিটাল প্লাটফর্মে বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) আহ্বান করা হয়েছে। এ-সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ৮ জুলাই। ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত ২০২২ হিসাব বছরের জন্য ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশের সুপারিশ করেছে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সের পর্ষদ। আলোচ্য হিসাব বছরে কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ২৫ পয়সা। আগের হিসাব বছরে যা ছিল ১ টাকা ৩৬ পয়সা। গত বছরের ৩১ ডিসেম্বর শেষে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১৭ টাকা ৪১ পয়সায়। আগের হিসাব বছর শেষে যা ছিল ১৬ টাকা ৭২ পয়সায়। ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত ২০২১ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের মোট ১২ শতাংশ লভ্যাংশ দিয়েছে বিডি ফাইন্যান্স। এর মধ্যে ৬ শতাংশ নগদ ও বাকি ৬ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ রয়েছে। ২০০৭ সালে শেয়ারবাজারে আসা আর্থিক প্রতিষ্ঠানটির অনুমোদিত মূলধন ৬০০ কোটি টাকা। পরিশোধিত মূলধন ১৮৮ কোটি ২৩ লাখ ৬০ হাজার টাকা। রিজার্ভে রয়েছে ১৩৯ কোটি ৪৮ লাখ টাকা। কোম্পানিটির মোট শেয়ারসংখ্যা ১৮ কোটি ৮২ লাখ ৩৬ হাজার ২৬৭। এর মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের হাতে রয়েছে ৩০ দশমিক ৫১ শতাংশ শেয়ার। এছাড়া প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে ১৫ দশমিক শূন্য ১ শতাংশ ও সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে বাকি ৫৪ দশমিক ৪৮ শতাংশ শেয়ার রয়েছে।
খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ ইন্ডাস্ট্রিজের লোকসান বেড়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত খান ব্রাদার্স পিপি ইন্ডাস্ট্রিজের লোকসান চলতি ২০২৩-২৪ হিসাব বছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই-মার্চ) আগের বছরের তুলনায় বেড়েছে। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি ৫ পয়সা লোকসান হয়েছে। যেখানে আগের হিসাব বছরের একই সময়ে শেয়ারপ্রতি লোকসান ছিল ৩ পয়সা। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। সর্বশেষ অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুসারে, চলতি ২০২৩-২৪ হিসাব বছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ) খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ২ পয়সা। যেখানে আগের হিসাব বছরের একই সময়ে লোকসান ছিল ১ পয়সা। এ বছরের ৩১ মার্চ শেষে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১১ টাকা ৮২ পয়সায়। সর্বশেষ ৩০ জুন সমাপ্ত ২০২৩ হিসাব বছরে বিনিয়োগকারীদের লভ্যাংশ না দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কোম্পানিটির পর্ষদ। আলোচ্য হিসাব বছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ৬ পয়সা, আগের হিসাব বছরে যা ছিল ১৮ পয়সা। গত ৩০ জুন শেষে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১১ টাকা ৮৭ পয়সা। এর আগে সমাপ্ত ২০২১-২২ হিসাব বছরে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ২ শতাংশ নগদ লভ্যাংশের সুপারিশ করেছে খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ ইন্ডাস্ট্রিজের পর্ষদ। আলোচ্য হিসাব বছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ১৮ পয়সা। আগের হিসাব বছরে এ লোকসান ছিল ১৫ পয়সা। ৩০ জুন ২০২২ শেষে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১১ টাকা ৯৪ পয়সায়। আগের হিসাব বছর শেষে এনএভিপিএস ছিল ১২ টাকা ২৬ পয়সায়। লোকসানের কারণে ৩০ জুন সমাপ্ত ২০২০-২১ বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের কোনো লভ্যাংশ দেয়নি খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ ইন্ডাস্ট্রিজ। আগের হিসাব বছরে ২ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছিল কোম্পানিটি। এছাড়া ২০১৮ হিসাব বছরে ২ শতাংশ নগদ, ২০১৭ হিসাব বছরে ১০ শতাংশ বোনাস, ২০১৬ হিসাব বছরে ১১ শতাংশ বোনাস ও ২০১৫ হিসাব বছরে ১৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ পেয়েছিলেন কোম্পানিটির শেয়ারহোল্ডাররা। ২০১৪ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হওয়া খান ব্রাদার্সের অনুমোদিত মূলধন ১৫০ কোটি টাকা। পরিশোধিত মূলধন ৯৮ কোটি ৮ লাখ টাকা। কোম্পানিটির রিজার্ভে রয়েছে ১৮ কোটি ৩৫ লাখ টাকা। কোম্পানির মোট শেয়ারসংখ্যা ৯ কোটি ৮০ লাখ ৭৯ হাজার ৮৭৭। এর মধ্যে ৩০ দশমিক ১৩ শতাংশ উদ্যোক্তা পরিচালক, ৮ দশমিক ৭৬ শতাংশ প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী ও ৬১ দশমিক ১১ শতাংশ শেয়ার সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে।
বিএসইসির সম্মতি পেয়েছে পাওয়ার গ্রিড পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশ লিমিটেডকে (পিজিসিবি) ২৫০ কোটি ৫৪ লাখ ৪ হাজার ৯৭৬টি অগ্রাধিকারমূলক (প্রেফারেন্স) শেয়ার ইস্যুর জন্য সম্মতি দিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের এ শেয়ার সচিব বিদ্যুৎ বিভাগের অনুকূলে ইস্যু করা হবে। এর আগে বিএসইসির ৯১০তম কমিশন সভায় পাওয়ার গ্রিডের অগ্রাধিকারমূলক শেয়ার ইস্যুর বিষয়টি অনুমোদন করা হয়। অগ্রাধিকারমূলক শেয়ার ইস্যুর বিষয়ে বিএসইসির কাছ থেকে সম্মতি পাওয়ার বিষয়টি মূল্যসংবেদনশীল তথ্যের মাধ্যমে জানিয়েছে পাওয়ার গ্রিড। এতে বলা হয়েছে কোম্পানিটির উন্নয়ন প্রকল্পগুলো বাস্তবায়নে সরকার কর্তৃক ২০২২-২৩ অর্থবছরে ইকুইটি হিসেবে দেয়া ডিপোজিট ফর শেয়ার খাতে জমাকৃত মোট ২ হাজার ৫০৫ কোটি ৪০ লাখ ৪৯ হাজার ৭৬০ টাকার বিপরীতে ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের ২৫০ কোটি ৫৪ লাখ ৪ হাজার ৯৭৬টি অগ্রাধিকারমূলক শেয়ার সচিব বিদ্যুৎ বিভাগের নামে ইস্যুর জন্য গত ১৩ জুন বিএসইসির সম্মতি পাওয়া গেছে। এর আগে এ বছরের ১০ ফেব্রুয়ারি পাওয়ার গ্রিডের বার্ষিক সাধারণ সভায় অগ্রাধিকারমূলক শেয়ার ইস্যুর বিষয়ে বিনিয়োগকারীদের অনুমোদনের পরিপ্রেক্ষিতে বিএসইসির কাছে সম্মতি চাওয়া হয়েছিল। প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য পিজিসিবিকে ইকুইটি ও ঋণ হিসেবে সময়ে সময়ে অর্থ দেয় সরকার। ইকুইটি হিসেবে নেয়া অর্থ কোম্পানিটির আর্থিক প্রতিবেদনে শেয়ার মানি ডিপোজিট হিসেবে রয়েছে। ফাইন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং কাউন্সিলের (এফআরসি) নির্দেশনা অনুসারে, মূলধন খাতে প্রাপ্ত অর্থ, যা শেয়ার মানি ডিপোজিট বা অন্য কোনো নামে কোম্পানির মূলধন বা ইকুইটিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে তা কোনোভাবেই প্রত্যাহার বা ফেরত নেয়া যাবে না। এ খাতে প্রাপ্ত অর্থ সর্বোচ্চ ছয় মাসের মধ্যে আইনগতভাবে মূলধনে রূপান্তর করতে হবে অর্থাৎ যার কাছ থেকে অর্থ নেয়া হয়েছে তাকে শেয়ার ইস্যু করতে হবে। এছাড়া মূলধনে রূপান্তরের আগ পর্যন্ত শেয়ার মানি ডিপোজিটকে সম্ভাব্য শেয়ার হিসেবে বিবেচনা করতে হবে এবং এ সম্ভাব্য শেয়ার বিবেচনায় নিয়ে শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হিসাব করতে হবে। এফআরসির এ নির্দেশনা বাস্তবায়নের জন্যই শেয়ার মানি ডিপোজিটের বিপরীতে অগ্রাধিকারমূলক শেয়ার ইস্যুর উদ্যোগ নিয়েছে পাওয়ার গ্রিড। চলতি ২০২৩-২৪ হিসাব বছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই-মার্চ) ১৯৭ কোটি ৪১ লাখ টাকা কর-পরবর্তী নিট মুনাফা করেছে রাষ্ট্রায়ত্ত বিদ্যুৎ সঞ্চালন কোম্পানিটি। যেখানে আগের হিসাব বছরের একই সময়ে ৩৩১ কোটি ৯১ লাখ টাকা নিট লোকসান হয়েছিল। আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনায় দেখা যায়, চলতি হিসাব বছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির আয় হয়েছে ১ হাজার ৯৬১ কোটি ৫৩ লাখ টাকা। যেখানে আগের হিসাব বছরের একই সময়ে আয় ছিল ১ হাজার ৭৬৬ কোটি ২৯ লাখ টাকা। এক বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটির আয় বেড়েছে ১১ শতাংশ। চলতি ২০২৩-২৪ হিসাব বছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ২ টাকা ৭৭ পয়সা। যেখানে আগের হিসাব বছরের একই সময়ে শেয়ারপ্রতি লোকসান ছিল ৪ টাকা ৬৬ পয়সা। এ বছরের ৩১ মার্চ শেষে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১৭৩ টাকা ৫০ পয়সায়। সর্বশেষ সমাপ্ত ২০২২-২৩ হিসাব বছরে উদ্যোক্তা বাদে অন্য বিনিয়োগকারীদের জন্য ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে পিজিসিবি। আলোচ্য হিসাব বছরে কোম্পানিটির কর-পরবর্তী নিট লোকসান হয়েছে ৬২৬ কোটি ৫৭ লাখ টাকা। আগের হিসাব বছরে কোম্পানিটির ১২১ কোটি ২৪ লাখ টাকা নিট মুনাফা হয়েছিল। ২০২২-২৩ হিসাব বছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ৮ টাকা ৮৯ পয়সা, যেখানে আগের হিসাব বছরে শেয়ারপ্রতি আয় ছিল ১ টাকা ৭০ পয়সা। ২০০৬ সালে পুঁজিবাজারে আসা পাওয়ার গ্রিডের অনুমোদিত মূলধন ১৫ হাজার কোটি টাকা। পরিশোধিত মূলধন ৯১৩ কোটি ৮০ লাখ ৭০ হাজার টাকা। রিজার্ভে রয়েছে ১০৪ কোটি ৫২ লাখ টাকা। কোম্পানিটির মোট শেয়ারের ৫৮ দশমিক ৫০ শতাংশ উদ্যোক্তা পরিচালক, ২২ শতাংশ সরকার, ১৪ দশমিক ১৩ শতাংশ প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী, দশমিক শূন্য ১ শতাংশ বিদেশী বিনিয়োগকারী ও বাকি ৫ দশমিক ৩৬ শতাংশ শেয়ার সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে রয়েছে।
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেড সাব-অর্ডিনেটেড বন্ড ইস্যু করবে। এর মাধ্যমে ব্যাংকটি বাজার থেকে ৫শ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। মূলধনভিত্তি শক্তিশালী করতে এই অর্থ ব্যবহার করবে ব্যাংকটি। বৃহস্পতিবার (১৩ জুন)
রেকর্ড ডেটের আগে আগামী ১৯ জুন স্পট মার্কেটে যাচ্ছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বেক্সিমকোর গ্রিন সুকুক আল-ইস্তানা। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। সূত্র মতে, কোম্পানিটির স্পট মার্কেটে লেনদেন