চলতি বছরের মে মাসে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ৬ কোম্পানিতে উদ্যোক্তাদের শেয়ার ধারণ বেড়েছে। কোম্পানিগুলো হলো-অ্যাপেক্স ফুটওয়্যার, হাক্কানি পাল্প, নর্দার্ন ইন্সুরেন্স, ন্যাশনাল পলিমার, সিলভা ফার্মা ও ইউনিলিভার কনজিউমার কেয়ার লিমিটেড। ঢাকা স্টক
দীর্ঘদিন যাবত দেশের শেয়ারবাজারে চলছে পতনের মাতম। গত মে মাসে পতনের গভীরতা ছিল আরও বেশি। আলোচ্য মাসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক কমেছে ৩৬৪ পয়েন্ট এবং বিনিয়োগকারীরা
শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ৪২০টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে গত এক বছর বা ৫২ সপ্তাহের মধ্যে মাত্র ৫৪টি প্রতিষ্ঠানের দাম বেড়েছে। বিপরীতে কমেছে ৩৬২টির দাম। অপরিবর্তিত রয়েছে ৪টির। স্টকনাও সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ন্যাশনাল টি কোম্পানি লিমিটেড বিদ্যমান শেয়ারহোল্ডারদের মধ্যে নতুন শেয়ার ইস্যু করে কোম্পানির মূলধন বাড়াবে। কোম্পানিটি ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের প্রতি শেয়ারে প্রিমিয়াম নেবে ১০৯ টাকা ৫৩ পয়সা, তাতে
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠান বেক্সিমকো গ্রিন সুকুক আল ইসতিসনার লেনদেন আগামী ২৩ জুন (রোববার) রেকর্ড ডেটের কারণে বন্ধ থাকবে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। এর আগে গতকাল ১৯ জুন (বুধবার)
ঈদের আগে শেয়ারবাজারে টানা দরপতন হলেও ঈদের পর ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। আগের কার্যদিবসের ধারাবাহিকতায় বৃহস্পতিবারও প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) মূল্যসূচক
টানা চতুর্থ দিনের মতো বেড়েছে শেয়ারদর ও সূচক। গতকাল বৃহস্পতিবার প্রধান শেয়ারবাজার ডিএসইতে সাড়ে ৭২ শতাংশ শেয়ারের দর বেড়েছে। প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮২ পয়েন্ট, যা গত ২৮ এপ্রিলের পর
দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স গত সপ্তাহের দুই কার্যদিবসে বেড়েছে ২ দশমিক ৫ শতাংশ। সূচকের পাশাপাশি সপ্তাহ শেষে এক্সচেঞ্জটির লেনদেনও বেড়েছে। অন্যদিকে গত দুই কার্যদিবসে
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) গুরুত্বপূর্ণ পদে থেকে হাজার কোটি টাকার সম্পদ গড়েছেন সংস্থাটির শীর্ষ কর্মকর্তাদের একজন মতিউর রহমান। ঘুষ এবং শেয়ার ব্যবসা উভয় প্রক্রিয়ায় অঢেল টাকা কামাই করেছেন তিনি। এখন
ডলার সংকট প্রসঙ্গে সাবেক পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী শামসুল আলম বলেছেন, পাইপলাইনে অনেক ঋণ আছে। টাকা পাচার থেকেই ডলার সংকটের শুরু বলে মনে করেন অনেকে। বছরে ৭ থেকে ৮ বিলিয়ন ডলার পাচার