বিদায়ী সপ্তাহে (২১-২৫ এপ্রিল) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) খাতভিত্তিক লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে ফার্মা ও রসায়ন খাত। আলোচ্য সপ্তাহে এই খাতে ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২২.৯০ শতাংশ।
বিদায়ী সপ্তাহে (২১-২৫ এপ্রিল) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে ১০ কোম্পানির সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলো হলো- প্রাইম ব্যাংক, ওরিয়ন ইনফিউশন, ফাইন ফুডস, মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ, লাভেলো আইস্ক্রিম,
বিদায়ী সপ্তাহে (২১-২৫ এপ্রিল) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সাপ্তাহিক রিটার্নে দর কমেছে ১৮ খাতে। এর ফলে সপ্তাহজুড়ে এই ১৮ খাতের লোকসানে রয়েছে বিনিয়োগকারীরা। একই সময়ে মাত্র পাট খাতে ৪.৫০ শতাংশ
বিদায়ী সপ্তাহে (২১-২৫ এপ্রিল) টানা দরপতনের কবলে ছিল দেশের শেয়ারবাজার। এর মধ্যেও ‘এ’ ক্যাটাগরিতে সুবাতাস বইতে দেখা গেছে। দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সাপ্তাহিক দর বৃদ্ধি বা
বিদায়ী সপ্তাহে (২১-২৫ এপ্রিল) শেয়ারবাজারে উভয় স্টক এক্সচেঞ্জে টাকার অংকে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে ৪ কোম্পানির শেয়ার। ফলে ওই কোম্পানি ৪টি উভয় বাজারের টার্নওভার বা লেনদেন তালিকায় শীর্ষে অবস্থান করেছে।
বিদায়ী সপ্তাহে (২১-২৫ এপ্রিল) উত্থান ও পতনের মধ্যে দিয়ে শেষ হয়েছে দেশের শেয়ারবাজার। আলোচ্য সপ্তাহে উভয় স্টক এক্সচেঞ্জে ৫ কোম্পানির শেয়ারে বড় পতন হয়েছে। কোম্পানিগুলো হলো- অলিম্পিক এক্সেসরিজ, সিটি ব্যাংক,
বিদায়ী সপ্তাহে (২১-২৫ এপ্রিল) পতন প্রবণতায় শেষ হয়েছে দেশের শেয়ারবাজার। সপ্তাহের ৫ কর্মদিবসের মধ্যে চার কর্মদিবসেই বাজারের পতন হয়েছে। বাজারের এমন পতনের মধ্য দিয়েও দেশের উভয় স্টকে দর বৃদ্ধিতে দাপট
বিদায়ী সপ্তাহে (২১-২৫ এপ্রিল) প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৪১২টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এরমধ্যে ৫৭টির দর বেড়েছে, ৩২৭টির দর কমেছে, ১০টির দর অপরিবর্তিত ছিল এবং ১৮টির লেনদেন হয়নি।
করপোরেট প্রধান কার্যালয় নির্মাণের জন্য রাজধানী ঢাকার বেরাইদে তিন বিঘা (৬০ কাঠা) জমি কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠান মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক পিএলসি (এমটিবি)। ব্যাংকটির পরিচালনা পর্ষদের সভায় জমি কেনার
লভ্যাংশ ঘোষণায় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সম্মতি পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক পিএলসি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছ থেকে সর্বশেষ ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত ২০২৩ হিসাব বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণার সম্মতি পেয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এ-সংক্রান্ত সার্কুলার অনুসারে লভ্যাংশ ঘোষণার অনুমোদন দেয়া হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। সর্বশেষ সমাপ্ত ২০২৩ হিসাব বছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৩৭ পয়সা। যেখানে আগের হিসাব বছরের একই সময়ে সমন্বিত ইপিএস ছিল ১ টাকা ১৪ পয়সা (পুনর্মূল্যায়িত)। তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) ব্যাংকটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ৩৩ পয়সা, যা আগের হিসাব বছরের একই সময়ে ছিল ৩৫ পয়সায় (পুনর্মূল্যায়িত)। গত বছরের ৩০ সেপ্টেম্বর শেষে ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি সমন্বিত নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ২০ টাকা ৭০ পয়সায়। ২০২২ হিসাব বছরের জন্য ১০ শতাংশ স্টক লভ্যাংশের সুপারিশ করে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের পর্ষদ। আলোচ্য হিসাব বছরে ব্যাংকটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৮১ পয়সা। আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ৩ টাকা ২০ পয়সা (পুনর্মূল্যায়িত)। ২০২১ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের মোট ১০ শতাংশ লভ্যাংশ দিয়েছে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক। এর মধ্যে ৫ শতাংশ স্টক ও ৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ। এর আগে ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত ২০২০ হিসাব বছরে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১০ শতাংশ লভ্যাংশ দিয়েছে ব্যাংকটি। এর মধ্যে ৫ শতাংশ নগদ ও ৫ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ ছিল। ২০১৭, ২০১৮ ও ২০১৯ হিসাব বছরের জন্য ১০ শতাংশ হারে স্টক লভ্যাংশ দিয়েছিল ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক। ২০০৮ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের অনুমোদিত মূলধন ৩ হাজার কোটি টাকা। পরিশোধিত মূলধন ১ হাজার ১৫০ কোটি ৬০ লাখ ৯০ হাজার টাকা। রিজার্ভে রয়েছে ১ হাজার ৭৭ কোটি ৭৫ লাখ টাকা। মোট শেয়ার সংখ্যা ১১৫ কোটি ৬ লাখ ৮ হাজার ৯৩৪। এর মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের হাতে রয়েছে ৩০ দশমিক ১৪ শতাংশ শেয়ার। এছাড়া প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে ২২ দশমিক ৫৩ শতাংশ, বিদেশী বিনিয়োগকারীদের কাছে ১ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ ও সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে ৪৬ দশমিক ২৭ শতাংশ শেয়ার রয়েছে।