রোববার (১৪ নভেম্বর) পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি একমি পেস্টিসাইডসের শেয়ার লেনদেন শুরু হয়েছে । অভিহিত মূল্য ১০ টাকার শেয়ার লেনদেনের শুরুতে ১০ শতাংশ বেড়ে বেচাকেনা হয়েছে ১১ টাকায়। আলোচ্য মূল্যে সকাল ১০টা ৫ মিনিটে ১২০টি শেয়ার তিন বার হাতবদল হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
প্রাপ্ত তথ্যমতে, কোম্পানিটি ক্যাটাগরি হবে ‘এন’। ডিএসইতে ট্রেডিং কোড ‘ACMEPL’ এবং কোম্পানি কোড ১৮৪৯৬।
গত ১০ নভেম্বর কোম্পানিটির আইপিওতে আবেদনকারীদের মধ্যে বরাদ্দ পাওয়া শেয়ার বেনিফিশিয়ারি ওনার্স (বিও) হিসাবে পাঠানো হয়। তার আগে ১২ অক্টোবর থেকে ১৮ অক্টোবর পর্যন্ত কোম্পানিটির আইপিওতে আবেদন জমা নেওয়া হয়। গত ১৯ জুলাই বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) ৭৮৫তম সভায় কোম্পানিটির আইপিও অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
একমি পেস্টিসাইডস ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের ৩ কোটি শেয়ার ইস্যুর মাধ্যমে ৩০ কোটি টাকা উত্তোলন করবে। ওই অর্থ দিয়ে কোম্পানিটি কারখানার ভবন নির্মাণ, বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি স্থাপন, নতুন যন্ত্রপাতি ও সরঞ্জাম ক্রয়, ব্যাংক ঋণ পরিশোধ এবং আইপিও খরচ খাতে ব্যয় করবে।
কোম্পানিটির ২০২০ সালের ৩০ সেপ্টেম্বরের নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১৬.৮৪ টাকা। কোম্পানিটির ওই সময়ের প্রথম প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি মুনাফা হয়েছে (ইপিএস) ০.৪৮ টাকা।
একমি পেস্টিসাইডস পুঁজিবাজারে লেনদেন শুরু হওয়ার পরবর্তী ৪ বছর বোনাস শেয়ার দিতে পারবে না বলে নির্দেশনা দিয়েছে বিএসইসি। আইপিওতে কোম্পানির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে নিয়োজিত ছিলো শাহজালাল ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট।