1. [email protected] : শেয়ার সংবাদ প্রতিবেদক : শেয়ার সংবাদ প্রতিবেদক
  2. [email protected] : শেয়ারসংবাদ.কম : শেয়ারসংবাদ.কম
  3. [email protected] : Zahir Islam : Zahir Islam
  4. [email protected] : muzahid : muzahid
  5. [email protected] : nayan : nayan
  6. [email protected] : khadija : khadija khadija
শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারী ২০২৫, ১২:৩৪ অপরাহ্ন

লভ্যাংশ দেওয়া সালভো কেমিক্যালের আকাশছোঁয়া দর!

  • আপডেট সময় : বৃহস্পতিবার, ১৭ জুন, ২০২১
Salvo-Chemical-Industry-Limited-

মাত্র এক শতাংশ ডিভিডেন্ড দেওয়া ওষুধ ও রসায়ন খাতের কোম্পানি সালভো কেমিক্যালের শেয়ারদর এক মাসের ব্যবধানে দ্বিগুণ হয়েছে। গত ১৬ মে ডিএসইতে শেয়ারটি ১৩ টাকা দরে কেনাবেচা হয়েছে। বুধবার (১৬ জুন) শেয়ারটি ২৭ টাকা ৮০ পয়সা দরে উঠেছে।

তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, গত এক মাসের মধ্যে শেয়ারটির দর একাধিক দিন সার্কিট ব্রেকারের সর্বোচ্চ দরে বিক্রেতা সংকটে থেকেছে। সার্কিট ব্রেকারের সর্বোচ্চ দরে লাখ লাখ ক্রেতা শেয়ারটি কেনার জন্য মরিয়া হয়ে থেকেছে। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, শেয়ারটির দর এমন পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে, যা ঝুঁকির সর্বোচ্চ পর্যায়ে রয়েছে।

টেকনিক্যাল অ্যানালাইসিস RSI অনুযায়ী, সালভো কেমিক্যাল এখন ৮০’র উপরে অবস্থান করছে। যা ঝুঁকির সর্বোচ্চ মাত্রায় রয়েছে। Bollinger Band এর শেষ লাইন বার বার ক্রস করে এখন সর্বোচ্চ স্থানে অবস্থান করছে।
অন্যদিকে, ফান্ডামেন্টাল অ্যানালাইসিসে কোম্পানিটির সর্বশেষ দর ২৭ টাকা ২০ পয়সা অনুযায়ী শেয়ারটির বর্তমান পিই রেশিও ৪৮.৫৭। যা অন্যতম ঝুঁকিপূর্ণ।

গত বছর কোম্পানিটির ফ্লোর প্রাইস ছিল ১০ টাকা ১০ পয়সা। ফ্লোর প্রাইসে কোম্পানিটির শেয়ার ১২ মাসের বেশি সময় প্রায় ক্রেতাশুন্য থেকেছে। চলতি বছরের মে মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকে শেয়ারটির লম্পঝম্প শুরু হয়। ৫ মে, ২০২১ তারিখে শেয়ারটির দর ছিল ১১ টাকা ৯০ পয়সা। তারপর থেকে চলে টানা উত্থান। ২৬ কার্যদিবসে শেয়ারটির দর ১১ টাকা ৯০ পয়সা থেকে ২৭ টাকা ২০ পয়সায় উঠেছে। এ সময়ে দর বেড়েছে ১৫ টাকা ৩০ পয়সা বা ১২৮.৫৭ শতাংশ।

বর্তমান পর্যায়ে বাজার সংশ্লিষ্টরা সাধারণ বিনিয়োগকারীদের সতর্ক করে দিয়ে বলছেন, সালভো কেমিক্যাল যেকোন বিবেচনায় এখন ডেঞ্জারজোনের বাসিন্দা। শেয়ারটি থেকে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের যোজন যোজন দুরে থাকা জরুরী বলে তারা পরামর্শ দিচ্ছেন।

কোম্পানিটির অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, চলতি বছরের প্রথম নয় মাসে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) এর শেয়ার প্রতি আয় ৫০ শতাংশ বেড়ে ৪৮ পয়সা হয়েছে। হিসাব বছরের বাকি তিন মাসে কোম্পানিটির ইপিএস যদি সমানতালে বাড়েও, তাহলেও ৬০ পয়সার বেশি হবে না। অর্থাৎ বছরশেষে কোম্পানিটি ৫ শতাংশের বেশি ডিভিডেন্ড বিনিয়োগকারীদের দিতে পারবে না। তাহলে শেয়ারটির দর বর্তমানে পর্যায়ে থাকার কোন যুক্তি সংগত কারণ আছে বলে বাজার সংশ্লিষ্টরা মনে করেন না।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ