1. [email protected] : শেয়ার সংবাদ প্রতিবেদক : শেয়ার সংবাদ প্রতিবেদক
  2. [email protected] : শেয়ারসংবাদ.কম : শেয়ারসংবাদ.কম
  3. [email protected] : Zahir Islam : Zahir Islam
  4. [email protected] : muzahid : muzahid
  5. [email protected] : nayan : nayan
  6. [email protected] : khadija : khadija khadija
শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪, ১০:২২ অপরাহ্ন

ধারাবাহিক মুনাফায় ফিরেছে বেক্সিমকো

  • আপডেট সময় : শনিবার, ১ মে, ২০২১
beximco

করোনা ভাইরাসের নেতিবাাচক পরিস্থিতির মধ্যেও ইতিবাচক ধারায় ফিরে এসেছে দেশের পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বিবিধ খাতের কোমম্পানি বাংলাদেশ এক্সপোর্ট ইম্পোর্ট কোম্পানি (বেক্সিমকো) লিমিটেড। ধারাবাহিকভাবে কোম্পানিটির মুনাফার পাশাাপাশি শেয়ার দর বাড়ছে। এতে বিনিয়োগকারীরা লোকসান কাটিয়ে মুনাফা করেছে। চলতি অর্থবছরে কোম্পানিটির মুনাফা কমলেও দ্বিতীয় প্রান্তিক থেকেই উল্লেখযোগ্য হারে আয় বেড়েছে কোম্পানিটির। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা যায়, তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৩৮ পয়সা, যা গত বছর একই সময়ে ১২ পয়সা ছিল। অর্থাৎ গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আয় বেড়েছে ২ টাকা ২৬ পয়সা।

অন্যদিকে, ৯ মাসে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৪ টাকা ৩০ পয়সা। গত বছর একই সময় যার পরিমাণ ছিল ৬৬ পয়সা। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ইপিএস বেড়েছে ৩ টাকা ৬৪ পয়সা।

দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২০-সেপ্টেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে এক টাকা ৪৫ পয়সা, যা গত বছর একই সময়ে ২৩ পয়সা ছিল। অর্থাৎ গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ইপিএস বেড়েছে ২২ পয়সা।

অন্যদিকে, ৬ মাসে (জুলাই’২০-ডিসেম্বব’২০) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে এক টাকা ৯২ পয়সা। গত বছর একই সময় যার পরিমাণ ছিল ৫৪ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ইপিএস বেড়েছে ৩৮ পয়সা।

প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই’২১-সেপ্টেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৪ পয়সা, যা গত বছর একই সময়ে ৩১ পয়সা ছিল। অর্থাৎ গত বছরের একই সময়ের তুলনায় শেয়ার প্রতি আয় কমেছে ১৭ পয়সা।

বিবিধ খাতের ‘বি’ ক্যাটাগরির কোম্পানিটি ১৯৮৯ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হয়। এর অনুমোদিত ও পরিশোধিত মূলধন যথাক্রমে- এক হাজার কোটি টাকা এবং ৮৭৬ কোটি ৩১ লাখ ৯০ হাজার টাকা। বর্তমানে কোম্পানিটির রিজার্ভের পরিমাণ ৫ হাজার ২৪৩ কোটি ৪৩ লাখ টাকা। এ কোম্পানির ৭৮ কোটি ৬৩ লাখ ১৮ হাজার ৮৭৯টি শেয়ারের মধ্যে ৩০.৫৫ শতাংশ উদ্যোক্তা পরিচালক, ১৫.৪০ শতাংশ প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী, ১.৪৮ শতাংশ বিদেশি এবং ৫২.৫৭ শতাংশ শেয়ার সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে।

এদিকে, ২০১৬ সালে ১৫ শতাংশ স্টক ডিভিডেন্ড দিলেও ২০১৭ সালে কোনো ডিভিডেন্ড দেয়নি। এরপর ২০১৮ সালে ৫ শতাংশ ক্যাশ ও ৫ শতাংশ স্টক এবং ২০১৯ ও ২০২০ সালে প্রতিবছর ৫ শতাংশ ক্যশ ডিভিডেন্ড দিয়েছ।

গত সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে কোম্পানিটির শেয়ার দর ৮৭ টাকায় লেনদেন হয়, যা গত এক মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। গত এক মাসের মধ্যে ১১ এপ্রিল সর্বনিম্ন দর ছিল ৬৮ টাকা ৭০ পয়সা। গত তিন মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ দর ছিল ৯৫ টাকা ৩০ পয়সা এবং সর্বনিম্ন দর ছিল ৬৮ টাকা ৫০ পয়সা। গত ৬ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ দর ছিল ৯৫ টাকা ৩০ পয়সা এবং সর্বনিম্ন দর ছিল ২২ টাকা ২০ পয়সা।। গত এক বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ দর ছিল ৯৫ টাকা ৩০ পয়সা এবং সর্বনিম্ন দর ছিল ১৩ টাকা।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

ব্যাংক খাতে আমানত কমেছে

  • ১৭ অক্টোবর ২০২৪