বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিন থেকে ২০ দশমিক ১৯ পয়েন্ট বা দশমিক ৩৬ শতাংশ কমে ৫ হাজার ৪৮৮ দশমিক শূণ্য ৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেনও কমেছে আগের দিনের তুলনায়।
বুধবার ঢাকায় ৭৭৫ কোটি ৮৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়। আগের কর্মদিবসে ছিল ৮৩৩ টাকা ৯৪ লাখ ছিল।
ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৩১টির, কমেছে ১২৬টির। আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৯৯টির দর।
ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ৩ দশমিক ১০ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৪২ দশমিক ৬৪ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ১৫ দশমিক ৮৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২ হাজার ৯২ দশমিক ৩০ পয়েন্টে।
ঢাকার পুঁজিবাজারে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে কোম্পানি বেক্সিমেকা, রবি, বেক্সিফার্মা, লংকাবাংলা, লাফার্জ, সামিট পাওয়ার, জিবিবিপাওয়ার, এনার্জি প্যাক পাওয়ার জেনারেশেন লিমিটেড, আইডেএলসি এবং স্কয়ার ফার্মার শেয়ার।
দাম বাড়ার তালিকায় শীর্ষে রয়েছে- ইনফরমেশন সার্ভিস নেটওয়ার্ক, ফাইন ফুডস লিমিটেড, ইজেনারেশন লিমিটেড, ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস, সাফকো স্পিনিং মিলস, রবি, আনলিমা ইয়ার্ন, হাক্কানি পাল্প, সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি এবং অ্যাপোলো ইস্পাত।
আর দাম কমার তালিকার শীর্ষ ১০টি শেয়ার হল- সাভার রিফ্র্যাক্টরিজ, ম্যাকসন স্পিনিং, শ্যামপুর সুগার মিল, রুপালী ব্যাংক, সাইফ পাওয়ার, লংকাবাংলা, জিবিবিপাওয়ার, ওরিয়ন ফার্মা, বে-লিজিং অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড এবং মাইডাস ফাইন্যান্সিং।
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ৮১ দশমিক ২১ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৫ হাজার ৯১৬ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক ৫১ শতাংশ কম।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) এদিন ৩২ কোটি ৭৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ৩৩ কোটি ৪২ লাখ টাকা।
সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৪০টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৮৪টির, কমেছে ৯৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৯টির দর।