1. [email protected] : শেয়ার সংবাদ প্রতিবেদক : শেয়ার সংবাদ প্রতিবেদক
  2. [email protected] : শেয়ারসংবাদ.কম : শেয়ারসংবাদ.কম
  3. [email protected] : Zahir Islam : Zahir Islam
  4. [email protected] : muzahid : muzahid
  5. [email protected] : nayan : nayan
  6. [email protected] : khadija : khadija khadija
শনিবার, ১৯ অক্টোবর ২০২৪, ০২:২৩ অপরাহ্ন

বিনিয়োগের জন্য কোম্পানি নির্বাচনে যে বিষয়গুলো অতি জরুরী

  • আপডেট সময় : রবিবার, ১০ জানুয়ারী, ২০২১

শেয়ারবাজারকে সবাই ঝুঁকিপূর্ণ বলে। এখানে জেনে-বুঝে ঝুঁকি নিয়েই বিনিয়োগ করতে হয়।

আসলে একটি কোম্পানির শেয়ারের দাম কত হওয়া উচিত এবং তা থেকে শেয়ারটি কত কম বা বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে সেটা বুঝতে হলে একজন বিনিয়োগকারীকে ফান্ডামেন্টাল বিশ্লেষণে দক্ষ হতে হবে। এটা একজন বিনিয়োগকারীর টাকার পূর্ণ ব্যাবহার করে মুনাফা লাভে এবং ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করবে। শেয়ার বিশ্লেষণ মূলত দুই ভাবে করা হয়।

১.ফান্ডামেন্টাল অ্যানালাইসিস: কোম্পানির প্রসপেক্টাস এবং বার্ষিক-অর্ধবার্ষিক প্রতিবেদন স্টাডি করলেই ওই কোম্পানির সম্পদ, আয় ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। আবার অনেক সময় বার্ষিক প্রতিবেদনে কোম্পানি কর্তৃপক্ষের বক্তব্য থেকেও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। এছাড়া, দেশ ও দেশের বাইরের নানা ঘটনাও কোম্পানির মৌলভিত্তিকে সবল বা দুর্বল করে তোলে। বিশ্বের সব শেয়ারবাজারেই কোনো কোনো কোম্পানির শেয়ার দর ২০০ থেকে ৫০০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়ার নজির রয়েছে। বাংলাদেশের শেয়ারবাজারেও মাত্র ১ বছরের ব্যবধানে অনেক শেয়ারের দাম আকাশ ছুঁয়েছে। ১০ টাকা ফেস ভ্যালুর একটি শেয়ারের বার্ষিক আয় ৫ টাকা, তারপরও ওই শেয়ার ১৫০ টাকা দামে বেচাকেনা হওয়ার রেকর্ড রয়েছে। ফান্ডামেন্টাল বিশ্লেষণে দক্ষ হলে বাজার খেলোয়াড়দের ফাঁদে পা না দিয়ে, অবমূল্যায়িত দরে বিনিয়োগ করে ভালো মুনাফা অর্জনের সুযোগ রয়েছে। এক্ষেত্রে ঝুঁকিও কম থাকে।

২. একটি প্রতিষ্ঠানের আর্থিক কর্মকাণ্ড কেমন চলছে এবং ভবিষ্যতে ওই প্রতিষ্ঠানের আর্থিক অবস্থা কেমন হতে পারে এ বিষয়গুলো ফান্ডামেন্টাল অ্যানালাইসিসে বুঝা যায়। প্রতিষ্ঠানের বর্তমান ইপিএস, পিই রেশিও , এনএভি , ডিভিডেন্ড পে আউট রেশিও ইত্যাদি বিবেচনা করে তার মান নির্ণয় করাই হচ্ছে ফান্ডামেন্টাল অ্যানালাইসিস । ফান্ডামেন্টাল বিশ্লেষণে কোম্পানির সেবার বিপণন বা ব্যবসায়িক সম্ভাবনা, কোম্পানির সম্পদ (উদ্বৃত্ত/ঘাটতিসহ), সম্পদের বন্টন, ভবিষ্যতে ব্যবসা সম্প্রসারণের সম্ভাবনা ও সর্বশেষ দায় দেনার পরিস্থিতি; বিনিয়োগকৃত সম্পদ থেকে অর্জিত লাভ ও লভ্যাংশের হার, বিক্রি বা আয় হ্রাস-বৃদ্ধির ধারা, ঋণ এবং নিজ মূলধন কাঠামো, শেয়ার দর ও আয়ের অনুপাত ইত্যাদি দেখতে হবে।

টেকনিক্যাল অ্যানালাইসিস: এর মাধ্যমে একটি শেয়ারের দামের পরিবর্তন এবং গতিপ্রকৃতি লক্ষ্য করে ভবিষ্যতে শেয়ারটির দাম কেমন হতে পারে সেই বিষয়টি অনুমান করা। একজন অ্যানালিস্ট সাধারণত চার্ট ব্যাবহার করে বাজারের দামের পরিবর্তন বোঝার চেষ্টা করে থাকেন । এই চার্টের মাধ্যমে কোম্পানির বিভিন্ন ধরনের প্যাটার্ন এবং ট্রেন্ড বোঝা যায়।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

ব্যাংক খাতে আমানত কমেছে

  • ১৭ অক্টোবর ২০২৪