1. [email protected] : শেয়ার সংবাদ প্রতিবেদক : শেয়ার সংবাদ প্রতিবেদক
  2. [email protected] : শেয়ারসংবাদ.কম : শেয়ারসংবাদ.কম
  3. [email protected] : Zahir Islam : Zahir Islam
  4. [email protected] : muzahid : muzahid
  5. [email protected] : nayan : nayan
  6. [email protected] : khadija : khadija khadija
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৮:৩৩ অপরাহ্ন

সর্বোচ্চ পতনে ফ্লোর প্রত্যাহারের দুই কোম্পানি

  • আপডেট সময় : বৃহস্পতিবার, ২৯ আগস্ট, ২০২৪

শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) গতকাল বুধবার চার কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস তুলে নিয়েছে। ফ্লোর প্রাইস তুলে নেয়ার প্রথম কর্মদিবস লেনদেনের শুরুতেই দুই কোম্পানির শেয়ারে ক্রেতা সংকট দেখা দেয়।

কোম্পানি দুটি হলোঃ খুলনা পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড এবং শাহজিবাজার পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

খুলনা পাওয়ার

কোম্পানিটির শেয়ারের ক্লোজিং দর বুধবার ছিল ২৬ টাকা ৬০ পয়সা। আজ কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন শুরু হয় ২৪ টাকায়। দিন শেষে শেয়ারটির ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ২৪ টাকা। আজ কোম্পানিটির শেয়ার দর ২ টাকা ৬০ পয়সা বা ৯.৭৭ শতাংশ কমেছে। কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হওয়ার কিছু সময় পরই ক্রেতা সংকট দেখা দেয়। শেয়ার টি ২ টাকা ৬০ পয়সা কমে অর্থাৎ ২৪ টাকা লেনদেন হওয়ার পর আর ক্রেতা পাওয়া যায়নি। কিন্তু শেয়ারটি বিক্রি করার জন্য সেল অর্ডার দিয়ে রেখেছিল অনেক বিনিয়োগকারী।

শাহজিবাজার পাওয়ার

এদিকে শাহজিবাজার পাওয়ার কোম্পানির শেয়ারটি ক্লোজিং দর বুধবার ছিল ৬৫ টাকা ৫০ পয়সা। আজ কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন শুরু হয় ৫৯ টাকায়। দিন শেষে শেয়ারটির ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ৫৯ টাকা। আজ কোম্পানিটির শেয়ার দর ৬ টাকা ৫০ পয়সা বা ৯.৯২ শতাংশ কমেছে। কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হওয়ার কিছু সময় পরই ক্রেতা সংকট দেখা দেয়। শেয়ার টি ৬ টাকা ৫০ পয়সা কমে অর্থাৎ ৫৯ টাকা লেনদেন হওয়ার পর আর ক্রেতা পাওয়া যায়নি। কিন্তু শেয়ারটি বিক্রি করার জন্য সেল অর্ডার দিয়ে রেখেছিল অনেক বিনিয়োগকারী।

বাজার বিশ্লেষকরা বলেন, দীর্ঘ দিন কোম্পানি দুইটির শেয়ার ফ্লোরে পরে থাকার কারণে বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগকৃত অর্থ আটকে থাকে। তাই বিনিয়োগকারীরা হাতে থাকা শেয়ার সেল করে অর্থ তুলতে চেয়েছিল। এ কারণে কোম্পানিটির শেয়ারে সেল প্রেসারের কারণে বায়ার সংকটে পরে।

বাজার বিশ্লেষকরা আরো বলেন, দেশের সব খাতেই সুবাতাস লাগতে শুরু করেছে। শেয়ারবাজারে বইছে এই বাতাস। তাই বিনিয়োগকারীদের ধৈর্য্য হারা হলে চলবে না। তাদের অবশ্যই অস্থিরতা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। সেল প্রেসারের মাধ্যমে ভালো কিছু আশা করা যায় না। তাই ধৈর্য্য ধরে শেয়ারবাজারে ব্যবসা করতে হবে। তবেই মুনাফা আশা করা যায়।

ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহার করা অন্য দুই কোম্পানির মধ্যে বিএসআরএম লিমিটেডের শেয়ারের দর আগের কর্মদিবস থেকে ২ টাকা বা ২.২২ শতাংশ বেড়েছে। আগের দিন শেয়ারটির ক্লোজিং দর ছিল ৯০ টাকায়। আজ লেনদেন শেষে শেয়ারটির ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ৯২ টাকায়। এদিন শেয়ারটির ২ লাখ ৮৬ হাজার ৯৯৯টি শেয়ার হাত বদল হয়েছে।

ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহার হওয়া অন্য কোম্পানি হলো মেঘনা পেট্রোলিয়াম লিমিটেড। এই কোম্পানির শেয়ারের ক্লোজিং দর গতকাল ছিল ২১৮ টাকা ৬০ পয়সা। আজ কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন শুরু হয় ২১৫ টাকা ৬০ পয়সায়। আর দিনের লেনদেন শেষে কোম্পানিটির শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ২১৮ টাকা ৬০ পয়সা। অর্থাৎ কোম্পানিটির শেয়ার দর অপরিবর্তিত থাকে। এরই মাঝে কোম্পানিটির ১ লাখ ৩০ হাজার ২৭২টি শেয়ার হাত বদল হয়।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

সূচকের পতনে কমেছে লেনদেন

  • ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪