শেয়ারবাজারে প্রকৌশল খাতে তালিকাভুক্ত ৪২টি কোম্পানির মধ্যে পরিশোধিত মূলধনের চেয়ে বেশি রিজার্ভ রয়েছে ২৬টি কোম্পানির, কম রিজার্ভ রয়েছে ১২টি কোম্পানির এবং রিজার্ভ নেগেটিভ রয়েছে ৪টি কোম্পানির। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
বেশি রিজার্ভের ২৬টি কোম্পানি হলো- আফতাব অটোমোইলস, এটলাস বাংলাদেশ, বিবিএস ক্যাবলস, বিডি থাই এ্যালুমিনিয়াম, বেঙ্গল উইন্ডসর থার্মোপ্লাস্টিক, বিএসআরএম লিমিটেড, বাংলাদেশ স্টিল, দেশবন্ধু পলিমার, ইস্টার্ন ক্যাবলস, জিপিএইচ ইস্পাত, ইফাদ অটোস, কেএন্ডকিউ, কেডিএস এক্সেসরিজ, মীর আখতার হোসেন, মুন্নু এগ্রো মেশিনারিজ, নাভানা সিএনজি, ন্যাশনাল পলিমার, ন্যাশনাল টিউবস, কাশেম ইন্ডাস্ট্রিজ, রংপুর ফাউন্ড্রী, আরএসআরএম স্টিল, রানার অটোমোবাইলস, সিঙ্গার বাংলাদেশ, এসএস স্টিল এবং ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি।
ওয়ালটন হাই-টেক
প্রকৌশল খাতের কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি রিজার্ভ রয়েছে ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসির। কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ৩০২ কোটি ৯২ লাখ টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ রয়েছে ১০০১৬ কোটি ৩২ লাখ টাকা। রিজার্ভ বেশি রয়েছে ৯৭১৩ কোটি ৩২ লাখ টাকা।
আফতাব অটোমোইলস
কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ১০৫ কোটি ৫৪ লাখ টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ রয়েছে ২৪৮ কোটি ১৩ লাখ টাকা। রিজার্ভ বেশি রয়েছে ১৪২ কোটি ৫৯ লাখ টাকা।
এটলাস বাংলাদেশ
কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ৩৩ কোটি ১২ লাখ টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ রয়েছে ৩৩৬ কোটি ৯১ লাখ টাকা। রিজার্ভ বেশি রয়েছে ৩০৩ কোটি ৭৯ লাখ টাকা।
বিবিএস ক্যাবলস
কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ২১১ কোটি ৭০ লাখ টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ রয়েছে ৪৮৬ কোটি ৭৪ লাখ টাকা। রিজার্ভ বেশি রয়েছে ২৭৫ কোটি ০৪ লাখ টাকা।
বিডি থাই এ্যালুমিনিয়াম
কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ১২৭ কোটি ৭৭ লাখ টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ রয়েছে ১৭২ কোটি ৪০ লাখ টাকা। রিজার্ভ বেশি রয়েছে ৪৪ কোটি ৬৩ লাখ টাকা।
বেঙ্গল উইন্ডসর থার্মোপ্লাস্টিক
কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ৯১ কোটি ৪৭ লাখ টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ রয়েছে ৯৬ কোটি ৮৪ লাখ টাকা। রিজার্ভ বেশি রয়েছে ৫ কোটি ৩৭ লাখ টাকা।
বিএসআরএম লিমিটেড
কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ২৯৮ কোটি ৫৮ লাখ টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ রয়েছে ৩৬৮৯ কোটি ৪৮ লাখ টাকা। রিজার্ভ বেশি রয়েছে ৩৩৯০ কোটি ৯০ লাখ টাকা।
বিএসআরএম স্টিল
কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ৩৭৫ কোটি ৯৫ লাখ টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ রয়েছে ২৪০৩ কোটি ০৫ লাখ টাকা। রিজার্ভ বেশি রয়েছে ২০২৭ কোটি ১০ লাখ টাকা।
দেশবন্ধু পলিমার
কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ৬১ কোটি ৩৬ লাখ টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ রয়েছে ৫৬ কোটি ৪৬ লাখ টাকা। রিজার্ভ বেশি রয়েছে ৪ কোটি ৯০ লাখ টাকা।
ইস্টার্ন ক্যাবলস
কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ২৬ কোটি ৪০ লাখ টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ রয়েছে ৮৮২ কোটি ৬২ লাখ টাকা। রিজার্ভ কম রয়েছে ৮৫৬ কোটি ২২ লাখ টাকা।
জিপিএইচ ইস্পাত
কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ৪৮৩ কোটি ৮৮ লাখ টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ রয়েছে ৬৬২ কোটি ৮৫ লাখ টাকা। রিজার্ভ বেশি রয়েছে ১৭৮ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।
ইফাদ অটোস
কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ২৬৫ কোটি ৫৯ লাখ টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ রয়েছে ৬৪২ কোটি ২৬ লাখ টাকা। রিজার্ভ বেশি রয়েছে ৩৭৬ কোটি ৬৭ লাখ টাকা।
কেএন্ডকিউ
কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ৬ কোটি ৮৫ লাখ টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ রয়েছে ৩৪ কোটি ২০ লাখ টাকা। রিজার্ভ বেশি রয়েছে ২৭ কোটি ৩৫ লাখ টাকা।
কেডিএস এক্সেসরিজ
কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ৭১ কোটি ১৮ লাখ টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ রয়েছে ১০২ কোটি ৮৩ লাখ টাকা। রিজার্ভ বেশি রয়েছে ৩১ কোটি ৬৫ লাখ টাকা।
মীর আখতার হোসেন
কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ১২০ কোটি ৭৭ লাখ টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ রয়েছে ৪২০ কোটি ৭৪ লাখ টাকা। রিজার্ভ বেশি রয়েছে ২৯৯ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।
মুন্নু এগ্রো কেমিক্যাল
কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ৩ কোটি ৬০ লাখ টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ রয়েছে ৪৪ কোটি ০৪ লাখ টাকা। রিজার্ভ বেশি রয়েছে ৪০ কোটি ৪৪ লাখ টাকা।
নাভানা সিএনজি
কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ৭৫ কোটি ৫৫ লাখ টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ রয়েছে ১৬৪ কোটি ৩৪ লাখ টাকা। রিজার্ভ বেশি রয়েছে ৮৮ কোটি ৭৯ লাখ টাকা।
ন্যাশনাল পলিমার
কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ৭২ কোটি ৯৮ লাখ টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ রয়েছে ১১২ কোটি ২৩ লাখ টাকা। রিজার্ভ বেশি রয়েছে ৩৯ কোটি ২৫ লাখ টাকা।
ন্যাশনাল টিউবস
কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ৩৪ কোটি ৮২ লাখ টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ রয়েছে ৪৮ কোটি ৭৪ লাখ টাকা। রিজার্ভ বেশি রয়েছে ১৩ কোটি ৯২ লাখ টাকা।
কাশেম ইন্ডাস্ট্রিজ
কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ৭২ কোটি ৭২ লাখ টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ রয়েছে ১০৯ কোটি ২৪ লাখ টাকা। রিজার্ভ বেশি রয়েছে ৩৬ কোটি ৫২ লাখ টাকা।
রংপুর ফাউন্ড্রী
কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ১০ কোটি টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ রয়েছে ২২ কোটি ০৬ লাখ টাকা। রিজার্ভ বেশি রয়েছে ১২ কোটি ০৬ লাখ টাকা।
আরএসআরএম স্টিল
কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ১০১ কোটি ১৮ লাখ টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ রয়েছে ২৭৮ কোটি ৫১ লাখ টাকা। রিজার্ভ বেশি রয়েছে ১৭৭ কোটি ৩৩ লাখ টাকা।
রানার অটোমোবাইলস
কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ১১৩ কোটি ৫৩ লাখ টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ রয়েছে ৩৯৪ কোটি ৪৪ লাখ টাকা। রিজার্ভ বেশি রয়েছে ২৮০ কোটি ৯১ লাখ টাকা।
সিঙ্গার বাংলাদেশ
কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ৯৯ কোটি ৭০ লাখ টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ রয়েছে ১৯৯ কোটি ১৫ লাখ টাকা। রিজার্ভ বেশি রয়েছে ৯৯ কোটি ৪৫ লাখ টাকা।
এসএস স্টিল
কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ৩২৮ কোটি ৬৩ লাখ টাকা। বিপরীতে রিজার্ভ রয়েছে ৪০১ কোটি ১৯ লাখ টাকা। রিজার্ভ বেশি রয়েছে ৭২ কোটি ৫৬ লাখ টাকা।