সর্বশেষ ২০২২ সালে বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে শেয়ারবাজার থেকে দুটি কোম্পানি অর্থ সংগ্রহ করেছিল। কোম্পানি দুটি ব্যবসা সম্প্রসারণের জন্য শেয়ারবাজার থেকে ৭৫ কোটি টাকা সংগ্রহ করেছিল। কোম্পানি দুটি হলো-নাভানা ফার্মা ও জেএমআই হসপিটাল লিমিটেড।
চলতি অর্থবছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৩) কোম্পানি দুটির মুনাফায় দুই রকম চিত্র দেখা দিয়েছে।
কোম্পানি দুটির মধ্যে নাভানা ফার্মার মুনাফায় ঊর্ধ্বগতি দেখা গেলেও জেএমআই হসপিটালের মুনাফায় বড় ধস দেখা দিয়েছে।
অর্থবছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৩) নাভানা ফার্মার শেয়ারপ্রতি মুনফা (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ০৯ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ৮৫ পয়সা।
অন্যদিকে, অর্থবছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৩) জেএমআই হসপিটালের ইপিএস হয়েছে ৫৪ পয়সা। যা আগের অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ১ টাকা ৬০ পয়সা।
চলতি অর্থবছরের তিন প্রান্তিকে বা ৯ মাসে (জুলাই’২২-মার্চ’২৩) নাভানা ফার্মার ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৫৭ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ২ টাকা ৩৯ পয়সা।
অন্যদিকে, চলতি অর্থবছরের তিন প্রান্তিকে বা ৯ মাসে (জুলাই’২২-মার্চ’২৩) জেএমআই হসপিটালের ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৫৯ পয়সা। যা আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ২ টাকা ৮৯ পয়সা।
৩১ মার্চ ২০২৩ শেষে নাভানা ফার্মার শেয়ারপ্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ৪০ টাকা ৯০ পয়সা। আর ৩১ মার্চ, ২০২৩ শেষে জেএমআই হসপিটালের শেয়ারপ্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ৩১ টাকা ২৯ পয়সা।
উল্লেখ্য, নাভানা ফার্মার প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা শেয়ার পেয়েছে ৩৪ টাকায়। আর সাধারণ বিনিয়োগকারীরা পেয়েছে ২৪ টাকায়।
অন্যদিকে, জেএমআই হসপিটালের প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা শেয়ার পেয়েছে ২৫ টাকায়। আর সাধারণ বিনিয়োগকারীরা পেয়েছে ২০ টাকায়।