পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ভিন্ন ভিন্ন খাতের আট প্রতিষ্ঠানের ঘোষিত ডিভিডেন্ড বিনিয়োগকারীদের কাছে পাঠানো হয়েছে। ডিএসই থেকে এ তথ্য জানা যায় ।
প্রতিষ্ঠানগুলো হচ্ছে- ইসলামী ইন্স্যুরেন্স, পূরবী জেনারেল ইন্স্যুরেন্স, বার্জার পেইন্টস, ম্যারিকো বাংলাদেশ, এস ই এম এল লেকচার ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড, এসইএমএল এফবিএলএসএল গ্রোথ ফান্ড, এস ই এম এল আইবিবিএল শারিয়াহ ফান্ড এবং ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স।
ইসলামী ইন্স্যুরেন্স: কোম্পানিটি ঘোষিত ক্যাশ ডিভিডেন্ড বিইএফটিএন সিস্টেমসের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের কাছে পাঠিয়েছে। সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য ১২ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছে।
পূরবী জেনারেল ইন্স্যুরেন্স: কোম্পানিটি ঘোষিত ক্যাশ ডিভিডেন্ড বিইএফটিএন সিস্টেমসের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের কাছে পাঠিয়েছে। সমাপ্ত হিসাব বছরে ১০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছে কোম্পানিটি।
বার্জার পেইন্টস: কোম্পানিটি ঘোষিত ক্যাশ ডিভিডেন্ড বিইএফটিএন সিস্টেমসের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের কাছে পাঠিয়েছে। সমাপ্ত হিসাব বছরে ৪০০শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছে।
ম্যারিকো বাংলাদেশ: ৩০ জুন, ২০২২ সমাপ্ত সময়ের দ্বিতীয় অর্তবর্তীকালীন ডিভিডেন্ড শেয়ারহোল্ডারদের কাছে পাঠানো হয়েছে। কোম্পানিটি ক্যাশ ডিভিডেন্ড বিইএফটিএন সিস্টেমসের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের কাছে পাঠিয়েছে। প্রথম প্রান্তিকের ফলাফলের ভিত্তিতে কোম্পানিটি ৩০০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছিল।
এসইএমএল লেকচার ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড: ৩০ জুন, ২০২২ সমাপ্ত সময়ের ঘোষিত ক্যাশ ডিভিডেন্ড বিইএফটিএন সিস্টেমসের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের কাছে পাঠিয়েছে। আলোচ্য হিসাব বছরে এসইএমএল লেকচার ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড ৫ শতাংশ ডিভিডেন্ড দিয়েছে।
এসইএমএল এফবিএলএসএল গ্রোথ ফান্ড: ৩০ জুন, ২০২২ সমাপ্ত সময়ের ঘোষিত ক্যাশ ডিভিডেন্ড বিইএফটিএন সিস্টেমসের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের কাছে পাঠিয়েছে। আলোচ্য হিসাব বছরে এসইএমএল এফবিএলএসএল গ্রোথ ফান্ড ১৫ শতাংশ ডিভিডেন্ড দিয়েছে।
এস ই এম এল আইবিবিএল শারিয়াহ ফান্ড: ৩০ জুন, ২০২২ সমাপ্ত সময়ের ঘোষিত ক্যাশ ডিভিডেন্ড বিইএফটিএন সিস্টেমসের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের কাছে পাঠিয়েছে। এসইএমএল আইবিবিএল শারিয়াহ ফান্ড ৬ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছে।
ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স: ৩১ ডিসেম্বর, ২০২১ সমাপ্ত হিসাব বছরের ঘোষিত ক্যাশ ডিভিডেন্ড শেয়ারহোল্ডারদের কাছে পাঠিয়েছে। কোম্পানিটির আলোচ্য হিসাব বছরের ঘোষণাকৃত ক্যাশ ডিভিডেন্ড বিইএফটিএন সিস্টেমসের মাধ্যমে শেয়ারহোল্ডারদের কাছে পাঠানো হয়েছে। আলোচ্য হিসাব বছরে কোম্পানিটি ৩৫ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছে।