প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) আজ স্বল্প মূলধনী দুই কোম্পানি দুই রুপে আর্বিভুত হয়েছে। একটি দর বৃ্দ্ধির শীর্ষ তালিকার শীর্ষ স্থানে উঠেছে। আর একটি দর পতনের শীর্ষ তালিকার শীর্ষ স্থানে নেমেছে। অর্থাৎ দর পতন ও দর বৃদ্ধির শীর্ষ স্থানে রয়েছে স্বল্প মূলধনীর অন্যতম শীর্ষ দুই কোম্পানি। কোম্পানি দুটি হলো- সাভার রিফেক্টরিজ ও ইস্টার্ন লুব্রিকেন্টস লিমিটেড। ডিএসই থেকে এই তথ্য জানা যায় ।
ডিএসই থেকে জানা যায়, সাভার রিফেক্টরিজ লেনদেনের মধ্যভাগে সার্কিট ব্রেকারের সর্বোচ্চ দরে বিক্রেতা সংকটে পড়ে হল্টেড হয়ে যায়। আজ কোম্পানিটির শেয়ার দর বেড়েছে সর্বোচ্চ যতটা বাড়া সম্ভব, ততটা। অর্থাৎ আজ কোম্পানিটির শেয়ারদর বৃদ্ধির সুযোগ ছিল ১০ শতাংশ। কোম্পানিটির শেয়ারদর ততটাই বেড়েছে। আগেরদিন কোম্পানিটির শেয়ারদর ছিল ১৮১ টাকা। আজ দর হয়েছে ১৯৯ টাকা ১০ পয়সা। দর বেড়েছে ১৮ টাকা ১০ পয়সা বা ১০ শতাংশ।
অন্যদিকে, আজ ইস্টার্ন লুব্রিকেন্টস লেনদেনের মধ্যভাগে সার্কিট ব্রেকারের সর্বনিম্ন দরে ক্রেতা সংকটে পড়ে হল্টেড হয়ে যায়। আজ কোম্পানিটির শেয়ারদর কমেছে সর্বোচ্চ যতটা কমার সুযোগ ছিল, ততটা। অর্থাৎ আজ কোম্পানিটির শেয়ারদর কমার সুযোগ ছিল ৫ শতাংশ। শেয়ারদর কমেছে ৫ শতাংশই। আগেরদিন কোম্পানিটির শেয়ারদর ছিল ৩৬৮০ টাকা ৯০ পয়সা। আজ দর হয়েছে ৩৪৯৬ টাকা ৯০ পয়সা। দর কমেছে ১৮৪ টাকা বা ৫ শতাংশ।
সর্বশেষ শেয়ারদর অ্নুযায়ি ইস্টার্ন লুব্রিকেন্টসের পিই রেশিও দাঁড়িয়েছে ৬৯.৫৯ পয়েন্টে।
অন্যদিকে, সাভার রিফেক্টরিজ একটি লোকসানি কোম্পানি। যে কারণে কোম্পানিটির পিই রেশিও রয়েছে নেগেটিভ অবস্থানে।
ডিএসইর তথ্য অনুযায়ি, ইস্টার্ন লুব্রিকেন্টসের শেয়ার সংখ্যা ৯ লাখ ৯৪ হাজার। এর রিজার্ভ রয়েছে ১৬ কোটি ৮৪ লাখ টাকা। ২০২০ সালে কোম্পানিটি বিনিয়োগকারীদের ৩০ শতাংশ ক্যাংশ ডিভিডেন্ড দিয়েছিল।
আর সাভার রিফেক্টরিজের শেয়ার সংখ্যা ১৩ লাখ ৯২ হাজার ৮০০টি। এর রিজার্ভ মাইনাস ৫২ লাখ টাকা। তালিকাভুক্তির পর কোম্পানিটি কোনো বছর বিনিয়োগকারীদের ডিভিডেন্ড দিয়েছে বলে রেকর্ড পাওয়া যায় না।