পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত মুন্নু অ্যাগ্রো অ্যান্ড জেনারেল মেশিনারিজ কর্তৃপক্ষ শ্রমিকদের ন্যায্য পাওনা বুঝিয়ে দিচ্ছে না। কোম্পানিটির ২০২০-২১ অর্থবছরের আর্থিক হিসাব নিরীক্ষায় এ তথ্য জানিয়েছেন নিরীক্ষক।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) থেকে এ তথ্য জানা যায় ।
নিরীক্ষক জানিয়েছেন, মুন্নু অ্যাগ্রোতে ওয়ার্কার্স প্রফিট পার্টিসিপেশন ফান্ডে (ডব্লিউপিপিএফ) ১৫ লাখ ১২ হাজার টাকা রয়েছে। এরমধ্যে আগের অর্থবছরের (২০১৯-২০) ১২ লাখ ৩৮ হাজার টাকা অন্তর্ভূক্ত আছে।
কিন্তু ২০০৬ সালের শ্রম আইনের ২৩২ ধারা অনুযায়ি, অর্থবছর শেষ হওয়ার ৯ মাসের মধ্যে ফান্ড বিতরনের বিধান রয়েছে। কিন্তু ওই ফান্ড কর্মীদের মধ্যে বিতরন না করে তাদেরকে ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত করছেন মুন্নু অ্যাগ্রো কর্তৃপক্ষ। তবে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এই অর্থ প্রদানে ৩০ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময় বাড়ানোর জন্য বিএসইসির কাছে গত ২৪ অক্টোবর আবেদন করেছে।
শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত মুন্নু অ্যাগ্রো অ্যান্ড জেনারেল মেশিনারিজ কর্তৃপক্ষ শ্রমিকদের ন্যায্য পাওনা বুঝিয়ে দিচ্ছে না। কোম্পানিটির ২০২০-২১ অর্থবছরের আর্থিক হিসাব নিরীক্ষায় এ তথ্য জানিয়েছেন নিরীক্ষক।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) থেকে এ তথ্য জানা যায় ।
নিরীক্ষক জানিয়েছেন, মুন্নু অ্যাগ্রোতে ওয়ার্কার্স প্রফিট পার্টিসিপেশন ফান্ডে (ডব্লিউপিপিএফ) ১৫ লাখ ১২ হাজার টাকা রয়েছে। এরমধ্যে আগের অর্থবছরের (২০১৯-২০) ১২ লাখ ৩৮ হাজার টাকা অন্তর্ভূক্ত আছে।
কিন্তু ২০০৬ সালের শ্রম আইনের ২৩২ ধারা অনুযায়ি, অর্থবছর শেষ হওয়ার ৯ মাসের মধ্যে ফান্ড বিতরনের বিধান রয়েছে। কিন্তু ওই ফান্ড কর্মীদের মধ্যে বিতরন না করে তাদেরকে ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত করছেন মুন্নু অ্যাগ্রো কর্তৃপক্ষ। তবে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এই অর্থ প্রদানে ৩০ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময় বাড়ানোর জন্য বিএসইসির কাছে গত ২৪ অক্টোবর আবেদন করেছে।