1. [email protected] : শেয়ার সংবাদ প্রতিবেদক : শেয়ার সংবাদ প্রতিবেদক
  2. [email protected] : শেয়ারসংবাদ.কম : শেয়ারসংবাদ.কম
  3. [email protected] : Zahir Islam : Zahir Islam
  4. [email protected] : muzahid : muzahid
  5. [email protected] : nayan : nayan
  6. [email protected] : khadija : khadija khadija
মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৮:০৪ অপরাহ্ন

১৪ কোম্পানি ডিভিডেন্ড না দেওয়াই বিপাকে বিনিয়োগকারীরা

  • আপডেট সময় : বৃহস্পতিবার, ৯ জুলাই, ২০২০
DSE-2

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ১৪ কোম্পানির ৫ বছরের বেশি ডিভিডেন্ড না দেওয়া এবং ৩ বছরের বেশি সময় ধরে উৎপাদন না থাকার কারণে এগুলোকে তালিকাচ্যুতির জন্য অনেকদিন ধরেই রি-ভিউয়ে রেখেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) কর্তৃপক্ষ। কিন্তু দীর্ঘদিন অতিবাহিত হলেও এ বিষয়ে কোন সিদ্ধান্ত না নিয়ে কালক্ষেপন করা হচ্ছে। এতে বিনিয়োগ করা বা না করা নিয়ে বিপাকে রয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। এ বিষয়ে দ্রুত বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) হস্তক্ষেপে ডিএসই’র সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় রয়েছেন বিনিয়োগকারীরা।

এ ব্যাপারে ডিএসই’র একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান, যেসব কোম্পানিকে ডি-লিস্টিংয়ের তালিকায় আনা হয়েছে এগুলোর মৌলভিত্তি এতোটাই দুর্বল যে স্টক এক্সচেঞ্জে ট্রেড করার মতো যোগ্যতা রাখে না। বিনিয়োগকারীদের পুঁজি হারানোর সম্ভাবনা রয়েছে। তাই এগুলোকে রি-ভিউ রাখার আরেকটি উদ্দেশ্য হচ্ছে বিনিয়োগকারীরা যেন বের হতে পারে। এ বিষয়ে ডিএসই কাজ করছে। আশা করা যাচ্ছে খুব শিগগিরই ডি-লিস্টিংয়ের বিষয়ে একটি সিদ্ধান্ত জানানো হবে।

জানা যায়, মেঘনা পেট ইন্ডাষ্ট্রিজ, বিচ হ্যাচারী লিমিটেড এবং ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ (বিডি) লিমিটেডকে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের লিস্টিং রেগুলেশন, ২০১৫ এর ৫১ (১) (সি) এই আইনের আওতায় রিভিউ করা হচ্ছে। এছাড়া মেঘনা পেট ইন্ডাষ্ট্রিজ, আইসিবি ইসলামী ব্যাংক, দুলামিয়া কটন স্পিনিং, শ্যামপুর ‍সুগার মিলস, জিলবাংলা সুগার মিলস, ইমাম বাটন ইন্ডাষ্ট্রিজ, মেঘনা কনডেন্সড মিল্ক ইন্ডাষ্ট্রিজ, সাভার রিফ্যাক্টরীজ, বেক্সিমকো সিনথেটিকস, জুট স্পিনার্স এবং শাইনপুকুর সিরামিকস এই কোম্পানিগুলোকে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (লিষ্টিং) রেগুলেশন,২০১৫ এর ৫১ (১) ধারার আওতায় রি-ভিউ করা হচ্ছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের লিস্টিং রেগুলেশন, ২০১৫ এর ৫১ (১) (সি) এই আইনে বলা হয়েছে, যদি কোনো ইস্যুয়ার স্বেচ্ছায় কিংবা আদালতের নির্দেশে লিক্যুইডেশনে যায় অথবা টানা ৩ বছর ব্যবসায়িক উৎপাদন বন্ধ থাকে তাহলে সে ইস্যুয়ারকে তালিকাচ্যুত করা যেতে পারে।

এছাড়া ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (লিষ্টিং) রেগুলেশন,২০১৫ এর ৫১ (১) ধারায় কোনো কোম্পানিকে ডি-লিষ্টিং করার জন্য চারটি কারণ উল্লেখ করা হয়েছে। কোনো কোম্পানি যদি ৫ বছর ধরে ডিভিডেন্ড না দেয়, যদি কোনো কোম্পানি টানা তিনটি বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) করতে ব্যর্থ হয়, কোম্পানির স্বেচ্ছায় বা কোর্টের মাধ্যমে অবসায়ন বা তিন বছর ধরে উৎপাদন বন্ধ থাকে এবং তিন বছর ধরে স্টক এক্সচেঞ্জের লিষ্টিং ফি পরিশোধ না করে তাহলে ডিএসই চাইলে কোম্পানিকে ডি-লিষ্টিং করতে পারে।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

সূচকের পতনে কমেছে লেনদেন

  • ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪