সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস সোমবার (১৪ সেপ্টেম্বর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে ৫৮টি কোম্পানি লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব কোম্পানির ৫২ কোটি ৪৭ লাখ ২৯ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
আজ ব্লক মার্কেটে চার কোম্পানির বিশাল লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর শেয়ার লেনদেন হয়েছে প্রায় ২৯ কোটি ৮৫ লাখ ৩৭ হাজার টাকার শেয়ার।
কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি শেয়ার লেনদেন হয়েছে এডিএন টেলিকমের। কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১০ কোটি ৩৮ লাখ ৩৭ হাজার টাকার।
দ্বিতীয় সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে জেনেক্স ইনফোসিসের। কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৯ কোটি ৫৯ লাখ ১৯ হাজার টাকার।
তৃতীয় সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে এশিয়ান টাইগার গ্রোথ ফান্ডের। কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৫ কোটি ২৮ লাখ টাকার।
চতুর্থ সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে প্যারামাউন্ট টেক্সটাইলের। কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৪ কোটি ৫৯ লাখ ৮১ হাজার টাকার।
এছাড়া, ডেল্টা লাইফের ২ কোটি ৬২ লাখ ৭৭ হাজার টাকার, বিডি ফাইন্যান্সের ২ কোটি ২৪ লাখ ২৮ হাজার টাকার, গ্রামীণফোনের ১ কোটি ৯১ লাখ ৩৫ হাজার টাকার, আইএফআইসির ১ কোটি ৩৩ লাখ ২৭ হাজার টাকার, বেক্সিমকো ফার্মার ১ কোটি ৫ লাখ ৭৭ হাজার টাকার, মীর আক্তারের ১ কোটি টাকার, সিটি ব্যাংকের ৮৬ লাখ ৭০ হাজার টাকার, এবি ব্যাংকের ৮২ লাখ টাকার, লঙ্কাবাংলা ফাইন্যান্সের ৭৬ লাখ টাকার, ওয়ালটনের ৭৫ লাখ ৮২ হাজার টাকার, সাইফ পাওয়ারের ৭৫ লাখ ৬৯ হাজার টাকার, ইস্টার্ন হাউজিংয়ের ৭১ লাখ ৬৮ হাজার টাকার, আলীম ইন্ডাস্ট্রিজের ৬৮ লাখ ২৩ হাজার টাকার, ডমিনেজের ৫৬ লাখ টাকার, ফর্চুন সুজের ৫৩ লাখ ১১ হাজার টাকার, এসএস স্টিলের ৪৪ লাখ ৯৫ হাজার টাকার, ইসলামী ইন্সুরেন্সের ৩৯ লাখ ৪০ হাজার টাকার, বারাকা পাওয়ারের ৩৬ লাখ ৪২ হাজার টাকার, আলিফের ৩৪ লাখ ৬০ হাজার টাকার, ন্যাশনাল হাউজিংয়ের ৩৪ লাখ ১৪ হাজার টাকার, বেক্সিমকোর ৩২ লাখ ৪০ হাজার টাকার, পাওয়ার গ্রীডের ২৭ লাখ ৩০ হাজার টাকার, ইসলামিক ফাইন্যান্সের ২৬ লাখ ৯৫ হাজার টাকার, স্কয়ার ফার্মার ২৫ লাখ ৭৩ হাজার টাকার, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্সের ২৪ লাখ ৬৫ হাজার টাকার, এসবিএসি ব্যাংকের ২১ লাখ ২৩ হাজার টাকার, জিবিবি পাওয়ারের ২১ লাখ ৮ হাজার টাকার, এস্কয়ার নিটিংয়ের ২০ লাখ ৩২ হাজার টাকার, মবিল যমুনার ২০ লাখ ২০ হাজার টাকার, পেনিনসুলার ১৯ লাখ ৬২ হাজার টাকার, আনোয়ার গ্যালভানাইজিংয়ের ১২ লাখ ৬০ হাজার টাকার, নিটল ইন্স্যুরেন্সের ১২ লাখ ৫৮ হাজার টাকার, সিম টেক্সটাইলের ৯ লাখ ৪৭ হাজার টাকার, ডোরিন পাওয়ারের ৮ লাখ ৮৮ হাজার টাকার, প্রিমিয়ার লাইফের ৮ লাখ ৬৭ হাজার টাকার, বিবিএস ক্যাবলের ৮ লাখ ৫১ হাজার টাকার, ডেফোডিল কম্পিউটারসের ৮ লাখ ১২ হাজার টাকার, ইন্টার্নেশনাল লিজিংয়ের ৭ লাখ ৮১ হাজার টাকার, রানার অটোর ৬ লাখ ৮২ হাজার টাকার, ফু-ওয়াং ফুডের ৬ লাখ ৭২ হাজার টাকার, ড্রাগন সোয়েটারের ৬ লাখ ৭১ হাজার টাকার, ঢাকা ব্যাংকের ৬ লাখ ৫২ হাজার টাকার, ইন্ডেক্স এগ্রোর ৬ লাখ ৫২ হাজার টাকার, লাফার্জ হোলসিমের ৬ লাখ ৪২ হাজার টাকার, বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ারের ৫ লাখ ৯৮ হাজার টাকার, মেঘনা লাইফের ৫ লাখ ৮০ হাজার টাকার, এইচআর টেক্সটাইলের ৫ লাখ ৭৪ হাজার টাকার, উত্তরা ফাইন্যান্সের ৫ লাখ ৫১ হাজার টাকার, কনফিডেন্স সিমেন্টের ৫ লাখ ৩৩ হাজার টাকার, ন্যাশনাল ফিড মিলের ৫ লাখ ৩৩ হাজার টাকার, রুপালি ইন্স্যুরেন্সের ৫ লাখ ১৩ হাজার টাকার, নিউ লাইনের ৫ লাখ ৯ হাজার টাকার, এপেক্স স্পিনিংয়ের ৫ লাখ টাকার, আরএকে সিরামিকের ৫ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে।t