এর আগে পুঁজিবাজারে বীমা খাতেরই একচেটিয়া জোয়ার ছিল। গত ৫ এপ্রিল দেশের সর্বাত্মক লকডাউন শুরু হওয়ার পর থেকেই বিমা খাতে চলছিল দ্বিতীয় জোয়ার। তবে গত সপ্তাহ থেকে ঘুমিয়ে থাকা ব্যাংক ও বস্ত্র খাতেও জোয়ার দেখা দেয়। ঈদের আগের কার্যদিবসে বস্ত্র ও ব্যাংক খাতের বিনিয়োগকারীদের মধ্যে সুবাতাস ছড়িয়ে তিন দিনের ছুটিতে গেল পুঁজিবাজার।
এদিন বস্ত্র খাতে তালিকাভুক্ত ৫৬টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৪৭টির। এরমধ্যে ৬টির দর বেড়েছে সার্কিট ব্রেকারের সর্বোচ্চ সীমায়।
অন্যদিকে ব্যাংক খাতে লেনদেন হওয়া ৩০টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৮টির। এর মধ্যে দুটির দর বেড়েছে সার্কিট ব্রেকারের সর্বোচ্চ সীমায়।
গত ৫ এপ্রিল লকডাউন শুরু হওয়ার পর থেকেই বীমা খাতে ব্যাপক উত্থান দেখা দেয়। তবে গত সপ্তাহ থেকে ঘুমিয়ে থাকা ব্যাংক ও বস্ত্র খাত জেগে উঠে। বীমার মতো খাত দুটিও সামনে ছুটতে শুরু করে।
গত কয়েকদিনে বস্ত্র খাতে সবগুলো কোম্পানির দরই ঊর্ধবমূখী রয়েছে। এখাতে অন্তত ১৫টি কোম্পানির শেয়ার দর গত কয়েকদিনে ৪০ শতাংশের বেশি দর বেড়েছে।
অন্যদিকে, ব্যাংক থাতে প্রায় সবগুলো কোম্পানির দরই বেড়েছে। এখাতে কয়েকটি কোম্পানির দর বেড়েছে ১৫ শতাংশ থেকে ৩০ শতাংশ পর্যন্ত।