আগামী ১৭ মে বিএসইসির চেয়ারম্যান হিসেবে এক বছর পূর্ণ করবে শিবলী রুবাইয়েত-উল ইসলাম। ২০২০ সালে এই দিনে তিনি পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। এই এক বছরে পুঁজিবাজারে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে তিনি এবং তার কমিশন ইতিবাচক অনেক উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। মাঝে মাঝে যার ইতিবাচক প্রভাবে বাজার ঊর্ধ্বমুখী হয়েছে। তবে স্থায়ী স্থিতিশীল হয়নি। গত এক বছরে তিনি কোম্পানিগুলোর উন্নয়ন হিসেবে বন্ড অনুমোদন করেছে।
বিএসইসি সূত্রে জানা যায়, গত এক বছরে তার কমিশন সভায় ২১টি কোম্পানির ১০ হাজার ৩১০ কোটি টাকার বন্ড অনুমোদন করা হয়েছে। কোম্পানিগুলো হলো- যমুনা ব্যাংক লিমিটেড, দি সিটি ব্যাংক লিমিটেড, ওয়ান ব্যাংক লিমিটেড, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক (এমটিবি) লিমিটেড, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক লিমিটেড, ন্যাশনাল ক্রেডিট অ্যান্ড কমার্স ব্যাংকের (এনসিসি), স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক (বাংলাদেশ), প্রাণ এগ্রো লিমিটেড, আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড, সাউথইস্ট ব্যাংক লিমিটেড, আমরা নেটওয়ার্কস, ডাচ বাংলা ব্যাংক লিমিটেড, সোসাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড (এসআইবিএল), ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক (ইউসিবি) লিমিটেড, ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেড, আইডিএলসি ফাইন্যান্স, ব্র্যাক, এক্সিম ব্যাংক লিমিটেড এবং সাজেদা ফাউন্ডেশন।
যমুনা ব্যাংক লিমিটেড : ব্যাংকটিকে ৪০০ কোটি টাকার পারপেচুয়াল বন্ড অনুমোদন করেছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
কটির ৪০০ কোটি টাকার আনসিকিউরড, নন-কনভাটেবল, ব্যাসেল ওওও কমপ্লেইন্ট ও পারপেচুয়াল বন্ড অনুমোদন করেছে। এই বন্ডের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে আনসিকিউরড, নন-কনভার্টেবল, ফ্লোটিং রেট এবং পারপেচুয়াল বন্ড। যার কুপন হার ১১% থেকে ১৪%।
পারপেচুয়াল বন্ডটি সরকারি আর্থিক প্রতিষ্ঠান, মিউচ্যুয়াল ফান্ড, ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি, তালিকাভুক্ত ব্যাংক, সমবায় ব্যাংক, আঞ্চলিক রুরাল ব্যাংক, সংগঠন, ট্রাস্ট, স্বায়ত্তশাসিত কর্পোরেশনসহ অন্যান্য যোগ্য বিনিয়োগকারীদেরকে প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে ইস্যু করা হবে। উল্লেখ্য, এই বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে অর্থ উত্তোলন করে যমুনা ব্যাংকের এডিশনাল টায়ার – ও ক্যাপিটাল বেস শক্তিশালী করবে। এই বন্ডের প্রতি ইউনিটের অভিহিত মূল্য ১০ লাখ টাকা।
এই বন্ডের ট্রাস্টি ও লীড অ্যারেঞ্জার হিসাবে যথাক্রমে আইডিএলসি ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেড এবং সিটি ব্যাংক ক্যাপিটাল রিসোর্সেস লিমিটেড কাজ করছে।
দি সিটি ব্যাংক লিমিটেড : ব্যাংকটিকে ৪০০ কোটি টাকার পারপেচুয়াল বন্ড অনুমোদন করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। ব্যাংকটির ৪০০ কোটি টাকার আনসিকিউরড, নন-কনভাটেবল, ব্যাসেল ওওও কমপ্লেইন্ট ও পারপেচুয়াল বন্ড অনুমোদন করেছে।
এই বন্ডের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে আনসিকিউরড, নন-কনভাটেবল, ফ্লোটিং রেট এবং পারপেচুয়াল বন্ড। যার কুপন হার ১১% থেকে ১৪%। পারপেচুয়াল বন্ডটি সরকারি আর্থিক প্রতিষ্ঠান, মিউচ্যুয়াল ফান্ড, ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি, তালিকাভুক্ত ব্যাংক, সমবায় ব্যাংক, আঞ্চলিক রুরাল ব্যাংক, সংগঠন, ট্রাস্ট, স্বায়ত্তশাসিত কর্পোরেশনসহ অন্যান্য যোগ্য বিনিয়োগকারীদেরকে প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে ইস্যু করা হবে।
উল্লেখ্য, এই বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে অর্থ উত্তোলন করে সিটি ব্যাংকের এডিশনাল টায়ার – ও ক্যাপিটাল বেস শক্তিশালী করবে। এই বন্ডের প্রতি ইউনিটের অভিহিত মূল্য ১০ লাখ টাকা।
এই বন্ডের ট্রাস্টি ও লীড অ্যারেঞ্জার হিসাবে যথাক্রমে আইডিএলসি ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেড এবং সিটি ব্যাংক ক্যাপিটাল রিসোর্সেস লিমিটেড কাজ করছে।
ওয়ান ব্যাংক লিমিটেড : ব্যাংকটি বে-মেয়াদী বন্ড (পারচ্যুয়াল বন্ড) ইস্যুর অনুমোদন পেয়েছে। ব্যাংকটি এই বন্ড ছেড়ে বাজার থেকে ৪০০ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। বন্ডটি অন্যান্য বৈশিষ্ট্যের মধ্যে রয়েছে-এটি শেয়ারে রূপান্তর অযোগ্য (নন কনভার্টিবল) , সুদের হার ভাসমান (ফ্লোটিং রেট) এবং জামানতবিহীন (আনসিকিউরড)।
এর কুপন রেট (সুদের হার) হতে পারে ১১ থেকে ১৪ শতাংশ পর্যন্ত।
আলোচিত বন্ডের প্রতি ইউনিটের মূল্য এক লাখ টাকা। ন্যুনতম একটি বন্ডে বিনিয়োগ করতে হবে। সরকারি আর্থিক প্রতিষ্ঠান, ব্যাংক, ব্যাংক-বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান, বীমা কোম্পানি, সমবায় সমিতি, সংগঠন, ট্রাস্টসহ যোগ্য বিনিয়োগকারীরা এই বন্ড কিনতে পারবে। প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে বন্ড বরাদ্দ দেওয়া হবে।
মূলত ব্যাসেল-৩ এর শর্ত পূরণে এই বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে অর্থ সংগ্রহ করছে ওয়ান ব্যাংক, যা তার অতিরিক্ত টিয়ার-১ মূলধন ভিত্তিকে শক্তিশালী করবে।
এই বন্ডের লিড অ্যারেঞ্জারের দায়িত্বে আছে সিটি ব্যাংক ক্যাপিটাল রিসোর্সেস লিমিটেড। আর ট্রাস্টি হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে ইবিএল ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেড।
মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক (এমটিবি) লিমিটেড : ৪০০ কোটি টাকার বে-মেয়াদী বন্ড (পারপেচ্যুয়াল) ইস্যুর অনুমোদন পেয়েছে। বন্ডটি অন্যান্য বৈশিষ্ট্যের মধ্যে রয়েছে-এটি শেয়ারে রূপান্তর অযোগ্য (নন-কনভার্টেবল), সুদের হার ভাসমান (ফ্লোটিং রেট) এবং জামানতবিহীন (আনসিকিউরড)।
এর কুপন রেট (সুদের হার) হতে পারে ১১ থেকে ১৪ শতাংশ পর্যন্ত।
আলোচিত বন্ডের প্রতি ইউনিটের মূল্য ১০ লাখ টাকা। ন্যুনতম একটি বন্ডে বিনিয়োগ করতে হবে। সরকারি আর্থিক প্রতিষ্ঠান, ব্যাংক, ব্যাংক-বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান, বীমা কোম্পানি, সমবায় সমিতি, সংগঠন, ট্রাস্টসহ যোগ্য বিনিয়োগকারীরা এই বন্ড কিনতে পারবে। প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে বন্ড বরাদ্দ দেওয়া হবে।
মূলত ব্যাসেল-৩ এর শর্ত পূরণে এই বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে অর্থ সংগ্রহ করছে এমটিবি, যা তার অতিরিক্ত টিয়ার-১ মূলধন ভিত্তিকে শক্তিশালী করবে।
এই বন্ডের লিড অ্যারেঞ্জারের দায়িত্বে আছে সিটি ব্যাংক ক্যাপিটাল রিসোর্সেস লিমিটেড ও এমটিবি ক্যাপিটাল লিমিটেড। আর ট্রাস্টি হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে ইবিএল ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেড।
স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক লিমিটেড: ব্যাংকটিকে ৫০০ কোটি টাকার ফুল্লি রিডেম্বল নন-কনভার্টেবল কূপন বিয়ারিং পারপেচ্যুয়াল বন্ডের প্রস্তাব অনুমোদন করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
অনুমোদিত বন্ডের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে নন-কনভার্টেবল, ফুল্লি রিডেম্বল, আনসিকিউরড, আনলিস্টেড, কূপন বিয়ারিং পারপেচ্যুয়াল বন্ড। যার কূপন হার ১১% থেকে ১৪%। পারপেচ্যুয়াল বন্ডটি বিভিন্ন প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী, ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহ এবং অন্যান্য যোগ্য বিনিয়োগকারীগণকে প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে ইস্যু করা হবে।
উল্লেখ্য, এই বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে অর্থ উত্তোলন করে স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক কোম্পানির এডিশনাল টায়ার-ও ক্যাপিটাল বেস শক্তিশালী করবে।
বন্ডের প্রতি ইউনিটের অভিহিত মূল্য এক কোটি টাকা।
এই বন্ডের ট্রাস্টি এবং লিড অ্যারেঞ্জার হিসাবে যথাক্রমে আইডিএলসি ইনভেস্টমেন্ট এবং আইডিএলসি ফাইন্যান্স কাজ করছে।
ন্যাশনাল ক্রেডিট অ্যান্ড কমার্স ব্যাংকের (এনসিসি) : ৫০০ কোটি টাকার ফুল্লি রিডেম্বল নন-কনভার্টেবল কূপন বিয়ারিং পারপেচ্যুয়াল বন্ড অনুমোদন করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
বিএসইসির সূত্র মতে, এই বন্ডের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে নন-কনভার্টেবল, ফুল্লি রিডেম্বল, আনসিকিউরড, আনলিস্টেড, কূপন বিয়ারিং পারপেচ্যুয়াল বন্ড। যার কূপন হার ৯.৫০% থেকে ১২.৫০%।
পারপেচ্যুয়াল বন্ডটি বিভিন্ন প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী, ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহ এবং অন্যান্য যোগ্য বিনিয়োগকারীদের প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে ইস্যু করা হবে।
উল্লেখ্য, এই বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে অর্থ উত্তোলন করে এনসিসি ব্যাংক লিমিটেড কোম্পানির এডিশনাল টায়ার-ও ক্যাপিটাল বেজ শক্তিশালী করবে। এই বন্ডের প্রতিটি ইউনিটের অভিহিত মূল্য ১ কোটি টাকা।
এই বন্ডের ট্রাস্টি এবং লিড অ্যারেঞ্জার হিসেবে যথাক্রমে ইসি সিকিউরিটিজ লিমিটেড এবং আইডিএলসি ফাইন্যান্স লিমিটেড কাজ করছে।
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক, বাংলাদেশ: ব্যাংকটিকে ৮৫০ কোটি টাকার ফুল্লি রিডেম্বল নন-কনভার্টেবল আনসিকিউরড জিরো কূপন বন্ড অনুমোদন করেছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
এই বন্ডের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে নন-কনভার্টেবল, ফুল্লি রিডিমেবল, আনসিকিউরড, আনলিস্টেড এবং জিরো কূপন বন্ড। অর্থাৎ এই বন্ড পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত নয়। বন্ডের বিপরীতে কোনো জামানত নেই। এটি শেয়ারে রূপান্তরযোগ্য নয়।
আলোচিত বন্ডের ডিসকাউন্ট রেট ৪% থেকে ৫%। জিরো কূপন বন্ডটি বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহ, কর্পোরেটস, ইন্স্যুরেন্স কোম্পানিসমূহ এবং অন্যান্য যোগ্য বিনিয়োগকারীদের প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে ইস্যু করা হবে।
উল্লেখ্য, এই বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে অর্থ উত্তোলন করে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক লিমিটেড কোম্পানির লিকুইডিটি জেনারেট এর মাধ্যমে অনগোইং ফাইন্যান্সিংরিকুয়ারমেন্টস পূরণ করবে।
এই বন্ডের প্রতিটি ইউনিটের অভিহিত মূল্য ১০ লাখ টাকা। এই বন্ডের ট্রাস্টি এবং লিড অ্যারেঞ্জার হিসেবে যথাক্রমে গ্রীণ ডেল্টা ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড এবং স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক কাজ করছে।
প্রাণ এগ্রো লিমিটেড : বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে ২১০ কোটি টাকা সংগ্রহ করার অনুমতি পেয়েছে প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের সদস্য প্রতিষ্ঠান প্রাণ এগ্রো লিমিটেড। পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) কোম্পানিটিকে বন্ড ইস্যু করার অনুমোদন দিয়েছে।
আলোচিত বন্ডটির মেয়াদ হবে ৭ বছর। মেয়াদ শেষে এর পূর্ণ অবসায়ন ঘটবে। বন্ডটি হবে নন-কনভার্টিবল অর্থাৎ এর কোনো অংশ শেয়ারে রূপান্তর হবে না।
এই বন্ডের কূপন রেট হবে ৮ থেকে ১০ শতাংশের মধ্যে।
যুক্তরাজ্যভিত্তিক প্রতিষ্ঠান গৌরান্টকো লিমিটেড বন্ডের করপোরেট গ্যারান্টার। অর্থাৎ কোম্পানিটি বন্ড ক্রেতাদের সুদ ও আসল পরিশোধে ব্যর্থ হলে ওই প্রতিষ্ঠান তা পরিশোধ করবে।
স্থানীয় উচ্চ সম্পদশালী ব্যক্তি, করপোরেট প্রতিষ্ঠান, ব্যাংক, নন-ব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠান, মিউচুয়াল ফান্ড, অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি, মার্চেন্ট ব্যাংক ও অনিবাসী বাংলাদেশীদের মধ্যে প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে এই বন্ড বরাদ্দ দেওয়া হবে। এর প্রতি ইউনিটের অভিহিত মূল্য ১০ লাখ টাকা।
বন্ডের মাধ্যমে উত্তোলিত অর্থ নতুন মেশিনারিজ কেনা ও ব্যবসা সম্প্রসারণে ব্যয় করবে প্রাণ এগ্রো।
এই বন্ডের লিড অ্যারেঞ্জার হিসেবে রয়েছে গ্রীনডেল্টা ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড ও রিভারস্টোন ক্যাপিটাল লিমিটেড।
আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড : ব্যাংকটি বন্ড ইস্যু করে ৫০০ কোটি টাকা সংগ্রহ করার অনুমতি পেয়েছে। পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) ব্যাংকটিকে বন্ড ইস্যুর অনুমোদন দিয়েছে। আলোচিত বন্ডটির মেয়াদ হবে ৭ বছর। মেয়াদ শেষে এর পূর্ণ অবসায়ন ঘটবে।
বন্ডটি অন্যান্য বৈশিষ্ট্যের মধ্যে রয়েছে- আনসিকিউরিড, নন-কনভার্টেবল, আনলিস্টেড ও শরীয়াহসম্মত। অর্থাৎ এই বন্ডের বিপরীতে কোনো জামানত রাখা নেই, এর কোনো অংশ শেয়ারে রূপান্তরযোগ্য নয় এবং এটি স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত হবে না।
স্থানীয় উচ্চ সম্পদশালী ব্যক্তি, করপোরেট প্রতিষ্ঠান, ব্যাংক, নন-ব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠান, মিউচুয়াল ফান্ড, অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি, মার্চেন্ট ব্যাংক ও অনিবাসী বাংলাদেশীদের মধ্যে প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে এই বন্ড বরাদ্দ দেওয়া হবে। এর প্রতি ইউনিটের অভিহিত মূল্য ৫ লাখ টাকা।
মূলত ব্যাসেল-২ এর শর্ত পূরণে এই বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে অর্থ সংগ্রহ করছে ব্যাংক, যা তার অতিরিক্ত টিয়ার-২ মূলধন ভিত্তিকে শক্তিশালী করবে।
এই বন্ডের লিড অ্যারেঞ্জার হিসেবে রয়েছে গ্রীনডেল্টা ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড ও প্রাইম ব্যাংক ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড।
সাউথইস্ট ব্যাংক লিমিটেড : ব্যাংকটিকে বন্ড ইস্যু করে ৫০০ কোটি টাকা সংগ্রহের অনুমোদন দিয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। আলোচিত বন্ডটির মেয়াদ হবে ৭ বছর। মেয়াদ শেষে এর পূর্ণ অবসায়ন ঘটবে।
বন্ডটি অন্যান্য বৈশিষ্ট্যের মধ্যে রয়েছে- আনসিকিউরিড, নন-কনভার্টেবল ও ফ্লোটিং রেট সাব-অর্ডিনেটেড বন্ড। অর্থাৎ এই বন্ডের বিপরীতে কোনো জামানত রাখা নেই, এর কোনো অংশ শেয়ারে রূপান্তরযোগ্য নয়। এই বন্ডের সুদের হার হবে ভাসমান।
বন্ডটি স্টক এক্সচেঞ্জের অলটারনেটিভ ট্রেডিং বোর্ডে তালিকাভুক্ত হবে। বিএসইসি বন্ডের প্রস্তাব অনুমোদনের সময় এই শর্ত আরোপ করেছে।
স্থানীয় উচ্চ সম্পদশালী ব্যক্তি, করপোরেট প্রতিষ্ঠান, ব্যাংক, নন-ব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠান, মিউচুয়াল ফান্ড, অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি, মার্চেন্ট ব্যাংক ও অনিবাসী বাংলাদেশীদের মধ্যে প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে এই বন্ড বরাদ্দ দেওয়া হবে। এর প্রতি ইউনিটের অভিহিত মূল্য ১ লাখ টাকা।
টিয়ার-২ মূলধন ভিত্তি শক্তিশালী করার লক্ষ্যে এই বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে অর্থ সংগ্রহ করছে ব্যাংকটি।
এই বন্ডের লিড অ্যারেঞ্জার হিসেবে রয়েছে গ্রীনডেল্টা ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড ও স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক লিমিটেড।
আমরা নেটওয়ার্কস: এ কোম্পানি ১০০ কোটি টাকার ফুল্লি রিডেম্বল নন-কনর্ভাটেবল জিরো কুপন বন্ড অনুমোদন করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
বন্ডটির বৈশিষ্ট্য হচ্ছে নন-কনর্ভাটেবল, ফুল্লি রিডেম্বল, আনসিকিউরড, আনলিস্টেড, জিরো কুপন বন্ড। যার হার ৮.৬৮% থেকে ৯.৭৩% পর্যন্ত। বন্ডটি বিভিন্ন প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী, ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহ এবং অন্যান্য যোগ্য বিনিয়োগকারীদেরকে প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে ইস্যু করবে।
উল্লেখ্য, এই বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে অর্থ উত্তোলন করে আমরা নেটওয়ার্কস ইমপ্লিমেন্টেশন অব এ নিউ প্রজেক্ট, লোন রিপ্লেসমেন্ট এবং ওয়ার্কিং ক্যাপিটাল রিকোয়ারমেন্ট কাজে ব্যবহার করবে।
এই বন্ডের প্রতি ইউনিটের অভিহিত মূল্য ১ লাখ টাকা।
এই বন্ডের ট্রাস্টি এবং লিড অ্যারেঞ্জার হিসেবে যথাক্রমে প্রাইম ব্যাংক ইনভেস্টমেন্ট এবং লংকা বাংলা ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেড কাজ করছে।
ডাচ বাংলা ব্যাংক লিমিটেড : এ ব্যাংকের ৫০০ কোটি টাকার নন-কনভারটিবল সাব-অর্ডিনেট বন্ড অনুমোদন করেছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। বন্ডটির মেয়াদ হবে ৭ বছর। এর বৈশিষ্ট্য হচ্ছে- নন-কনভারটিবল, পূর্ণ অবসায়ন, ফ্লোটিং রেট এবং অতালিকাভুক্ত সাবর্ডিনেট বন্ড। বন্ডটি সাত বছরে পূর্ণ অবসায়ন হবে।
এই বন্ড বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠান, ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি, কর্পোরেট প্রতিষ্ঠান এবং উচ্চ সম্পদশালী বিনিয়োগকারীরা প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে ক্রয় করতে পারবেন। বন্ডটির অভিহিত মূল্য ১ লাখ টাকা।
বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে অর্থ উত্তোলন করে ডাচ বাংলা ব্যাংক টায়ার-২ ক্যাপিটাল বেসকে শক্তিশালী করবে। এই বন্ডের ট্রাস্টি হিসেবে কাজ করছে গ্রীণ ডেল্টা ইন্স্যুরেন্স। আর ম্যানডেটেড লিড এ্যারেঞ্জার হিসেবে রয়েছে স্ট্যান্ডার্ড চাটার্ড ব্যাংক।
সোসাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড (এসআইবিএল) : ৫০০ কোটি টাকার বন্ড অনুমোদন করেছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি)। সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক আনসিকিউর্ড, কন্টিজেন্ট-কনভার্টেবল, ফ্লোটিং রেট, মুদারাবা পারপেচ্যুয়াল বন্ড ইস্যু করবে।
স্থানীয় আর্থিক প্রতিষ্ঠান, ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি, বিভিন্ন ফান্ড, কর্পোরেটসহ অন্যান্য যোগ্য বিনিয়োগকারীদেরকে প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে বন্ডটি ইস্যু করা হবে।
উল্লেখ্য, এই বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেঢ়কে অর্থ উত্তোলন করে সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক এর টায়ার-ও ক্যাপিটাল বেজ শক্তিশালী করবে।
এই বন্ডের প্রতি ইউনিটের অভিহিত মূল্য ১০ লাখ টাকাঃ।
বন্ডটির ট্রাস্টি হিসেবে ইবিএল ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড এবং ম্যাডাটেড লিড অ্যারেঞ্জার হিসেবে সিটি ব্যাংক ক্যাপিটাল রিসোর্স লিমিটেড এবং প্রাইম ব্যাংক ইনভেস্টমেনস্ট লিমিটেড কাজ করছে।
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড : এ ব্যাংকের ৬০০ কোটি টাকার মুদরাবা রিডিমেবল নন-কনভার্টেবল সাব-অর্ডিনেটেড বন্ডের অনুমোদন দিয়েছে নিয়ন্ত্রণ সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। এই বন্ডের মেয়াদ হবে সাত বছর।
এর বৈশিষ্ট্য হচ্ছে নন-কনভার্টেবল, ফুললি রিডিমেবল, ফ্লোটিং রেট, আনসিকিউরিড, আনলিস্টেড সাব-অর্ডিনেটেড বন্ড। অর্থাৎ মেয়াদ শেষে সাত বছর পর বন্ডটির পূর্ণ অবসায়ন হবে। কোম্পানিটি বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে টিয়ার-২ মূলধন শক্তিশালী করবে। এই বন্ডের প্রতি ইউনিটের মূল্য এক কোটি টাকা।
এই বন্ড বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠান, বিদেশি উন্নয়ন সহযোগী আর্থিক প্রতিষ্ঠান, কর্পোরেট প্রতিষ্ঠান ও উচ্চ সম্পদধারী ব্যক্তিকে প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে ইস্যু করা হবে।
বন্ডটির ট্রাস্টি ও লিড অ্যারেঞ্জার হিসাবে কাজ করছে গ্রিন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি ও স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক।
ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক : এ ব্যাংকের ৬০০ কোটি টাকার আনসিকিউরড, কন্টিজেন্ট-কনভার্টেবল, ফ্লোটিং রেট, মুদারাবা পারপেচ্যুয়াল বন্ডের প্রস্তাব অনুমোদন করেছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
পারপেচ্যুয়াল বন্ডটির কুপন হার ৬%-১০%, যা সরকারি আর্থিক প্রতিষ্ঠান, মিউচ্যুয়াল ফান্ড, ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি, তালিকাভুক্ত ব্যাংক, সমবায় ব্যাংক, আঞ্চলিক ব্যাংক, সংগঠন, ট্রাস্ট, স্বায়ত্তশাসিত কর্পোরেশনসহ অন্যান্য যোগ্য বিনিয়োগকারীদের প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে ইস্যু করা হবে।
উল্লেখ্য, এই বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে অর্থ উত্তোলন করে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক এর অ্যাডিশনাল টায়ার-ও মূলধন ভিত্তি শক্তিশালী করবে। এই বন্ডের প্রতি ইউনিটের অভিহিত মূল্য ১০ লাখ টাকা।
এই বন্ডের ট্রাস্টি হিসেবে গ্রীণ ডেল্টা ইন্স্যুরেন্স এবং অ্যারেঞ্জার হিসেবে সিটি ব্যাংক ক্যাপিটাল রিসোর্সেস কাজ করছে।
ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক (ইউসিবি) লিমিটেড : এ ব্যাংকের ৪০০ কোটি টাকার বন্ড ইস্যুর অনুমোদন দিয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
বন্ডটি হবে মেয়াদহীন (পারপেচ্যুয়াল)। অর্থাৎ এটির কোনো ময়াদ থাবে না।
বন্ডটি অন্যান্য বৈশিষ্ট্যের মধ্যে রয়েছে- আনসিকিউরিড, কন্ডিশনাল-কনভার্টেবল ও ফ্লোটিং রেট সাব-অর্ডিনেটেড বন্ড। অর্থাৎ এই বন্ডের বিপরীতে কোনো জামানত রাখা নেই, এটি শর্তসাপেক্ষে শেয়ারে রূপান্তরযোগ্য নয়।
কুপনযুক্ত এই বন্ডের সুদের হার থাকবে ৮ থেকে ১০ শতাংশের মধ্যে। বন্ডটি স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত হবে।
স্থানীয় উচ্চ সম্পদশালী ব্যক্তি, করপোরেট প্রতিষ্ঠান, ব্যাংক, নন-ব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠান, মিউচুয়াল ফান্ড, অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি, মার্চেন্ট ব্যাংক ও অনিবাসী বাংলাদেশীদের মধ্যে প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে এই বন্ড বরাদ্দ দেওয়া হবে। এর প্রতি ইউনিটের অভিহিত মূল্য ১০ লাখ টাকা।
টিয়ার-১ মূলধন ভিত্তি শক্তিশালী করার লক্ষ্যে এই বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে অর্থ সংগ্রহ করছে ব্যাংকটি।
এই বন্ডের লিড অ্যারেঞ্জার হিসেবে রয়েছে আইডিএলসি ফাইন্যান্স লিমিটেড। আর ট্রাস্টি হিসেবে আছে এমটিবি ক্যাপিটাল লিমিটেড।
ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেড : এ ব্যাংকের ৪০০ কোটি টাকার বন্ড অনুমোদন করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেডকে ৪০০ কোটি টাকার আনসিকিউরড, কন্টিজেন্ট-কনভার্টেবল, ফ্লোটিং রেট,পাপেচ্যুয়াল বন্ডের প্রস্তাব অনুমোদন করেছে।
এ বন্ডটি সরকারি আর্থিক প্রতিষ্ঠান, মিউচুয়াল ফান্ড, ইসুরেন্স কোম্পানি, তালিকাভুক্ত ব্যাংক, সমবায় ব্যাংক, আঞ্চলিক রুরাল ব্যাংক, সংগঠন, ট্রাষ্ট, স্বায়ত্তশাসিত কর্পোরেশনসহ অন্যান্য যোগ্য বিনিয়োগকারীদেরকে প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে ইস্যু করা হবে।
উল্লেখ্য, এই বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে অর্থ উত্তোলন করে ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেড কোম্পানির এডিশনাল টায়ার- ওও ক্যাপিটাল বেজ শক্তিশালী করবে। এই বন্ডের প্রতিটি ইউনিটের অভিহিত মূল্য এক কোটি টাকা।
আইডিএলসি ফাইন্যান্স : এ কোম্পানিকে ৫০০ কোটি টাকার বন্ড অনুমোদন দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। চার বছর মেয়াদী আনসিকিউরড, নন-কনভার্টেবল এবং জিরো কুপন বন্ড স্থানীয় আর্থিক প্রতিষ্ঠান, ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি, বিভিন্ন ফান্ড এবং কর্পোরেটসসহ অন্যান্য যোগী বিনিয়োগকারীদের প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে ইস্যু করা হবে।
উল্লেখ্য, এই বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে অর্থ উত্তোলন করে আইডিএলসি ফাইন্যান্সের চলমান আর্থিক চাহিদা পূরণ করবে।
এই বন্ডের প্রতি ইউনিটের অভিহিত মূল্য ৫০ লাখ টাকা।
বন্ডটির ট্রাস্টি এবং ম্যানডেটেড লিড অ্যারেঞ্জার হিসেবি যথাক্রমে ইসি সিকিউরিটিজ লিমিটেড এবং আইডিএলসি ফাইন্যান্স কাজ করছে।
ব্র্যাক : ক্ষুদ্রঋণ দানকারী প্রতিষ্ঠান ব্র্যাকের এক হাজার ৩৫০ কোটি টাকার বন্ড অনুমোদন করেছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
এ বন্ডের মেয়াদ দেড় বছর থেকে পাঁচ বছর। এটি আনসিকিউরড, নন-কনভার্টেবল, পূর্ণ অবসায়নযোগ্য ও জিরো কুপন বন্ড। এ বন্ড প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী, উচ্চসম্পদশালী ব্যক্তিদের কাছে প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে ইস্যু করা হবে।এ বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে অর্থ উত্তোলন করে প্রতিষ্ঠানটি ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম বৃদ্ধি করবে ব্র্যাক।
এ বন্ডের প্রতি ইউনিটের অভিহিত মূল্য এক কোটি টাকা। বন্ডটির ট্রাস্টি হিসেবে এমটিবি ক্যাপিটাল লিমিটেড এবং ম্যান্ডেড লিড অ্যারেঞ্জার হিসেবে রেস ক্যাপিটাল কাজ করছে। বন্ডটি অল্টারনেটিভ ট্রেডিং বোর্ডে অন্তর্ভুক্ত করার শর্ত জুড়ে দেয়া হয়েছে।
এক্সিম ব্যাংক লিমিটেড : ব্যাংকটি মুদারাবা বা ইসলামী শরীয়াহসম্মত বন্ড ইস্যু করে ৬০০ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) ব্যাংকটিকে বন্ড ইস্যুর অনুমোদন দিয়েছে। এক্সিম ব্যাংকের বন্ডটি হবে আনসিকিউরড, কন্টিনজেন্ট-কনভার্টেবল, ফ্লোটিং রেট, পারপেচ্যুয়াল বন্ড। বন্ডের কুপন রেট হবে ৬ থেকে ১০ শতাংশের মধ্যে।
এ বন্ডটি সরকারি আর্থিক প্রতিষ্ঠান, মিউচ্যুয়াল ফান্ড, ইস্যুরেন্স কোম্পানি, তালিকাভুক্ত ব্যাংক, সমবায় ব্যাংক, আঞ্চলিক রুরাল ব্যাংক, সংগঠন, ট্রাষ্ট, স্বায়ত্তশাসিত কর্পোরেশনসহ অন্যান্য যোগ্য বিনিয়োগকারীদেরকে প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে ইস্যু করা হবে।
উল্লেখ্য, এ বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে অর্থ উত্তোলন করে এক্সিম ব্যাংক লিমিটেড কোম্পানির এডিশনাল টায়ার-ও ক্যাপিটাল বেজ শক্তিশালী করবে। এ বন্ডের প্রতিটি ইউনিটের অভিহিত মূল্য ১০ লাখ টাকা।
আলোচিত বন্ডের অ্যারেঞ্জার সিটি ব্যাংক ক্যাপিটাল রিসোর্সেস। ট্রাস্টির দায়িত্ব পালন করবে গ্রীন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি।
সাজেদা ফাউন্ডেশন : পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) সাজেদা ফাউন্ডেশনের ১০০ কোটি টাকার প্রথম গ্রীণ জিরো কুপন বন্ড অনুমোদন করেছে।
দুই বছর মেয়াদি সাজেদা ফাউন্ডেশন আনসিকিউরড, নন-কনভার্টেবল, ফুল্লি রিডেম্বল বন্ড। বন্ডটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি, কর্পোরেট ও উচ্চ সম্পদশালী ব্যক্তিদেরকে প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে ইস্যু করা হবে।
উল্লেখ্য, এই বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে অর্থ উত্তোলন করে নতুন এবং চলমান প্রকল্পের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটির ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রমকে বর্ধিত করণের পাশাপাশি পরিবেশের উন্নয়ন নিশ্চিত করবে।
এই বন্ডের প্রতি ইউনিটের অভিহিত মূল্য দশ লাখ টাকা।
বন্ডটির ট্রাস্টি এবং ম্যান্ডাটেড লিড অ্যারেঞ্জার হিসাবে যথাক্রমে সেনা কল্যাণ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড এবং স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক কাজ করছে।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশে এই প্রথম কমিশন কর্তৃক গ্রীণ বন্ডের অনুমোদন করা হয়।