1. [email protected] : শেয়ার সংবাদ প্রতিবেদক : শেয়ার সংবাদ প্রতিবেদক
  2. [email protected] : শেয়ারসংবাদ.কম : শেয়ারসংবাদ.কম
  3. [email protected] : Zahir Islam : Zahir Islam
  4. [email protected] : muzahid : muzahid
  5. [email protected] : nayan : nayan
  6. [email protected] : khadija : khadija khadija
শুক্রবার, ০১ নভেম্বর ২০২৪, ১০:৩৪ অপরাহ্ন

গুজবের সত্যতা যাচাইয়ে ৭ কোম্পানি পরিদর্শন করবে ডিএসই-সিএসই

  • আপডেট সময় : মঙ্গলবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২১
dse-cse-bsec

দেশের পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ৭ কোম্পানির আর্থিক সক্ষমতা,উৎপাদন ও বিপণন কার্যক্রম যাচাইয়ের জন্য সশরীরে পরিদর্শনের অনুমতি পেয়েছে ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই ও সিএসই) কর্তৃপক্ষ। উভয় স্টক এক্সচেঞ্জের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে অনুমতি দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। বিএসইসি সূত্রে এই তথ‌্য জানা গেছে।

সাত কোম্পানি হলো- নূরানি ডাইং অ্যান্ড সোয়েটার, খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ ইন্ডাস্ট্রিজ, মোজাফফর হোসেন স্পিনিং মিলস, ইন্দো-বাংলা ফার্মাসিউটিক্যালস, ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ড, কাট্টালি টেক্সটাইল ও আমান ফিড লিমিটেড।

জানা গেছে, এই সাত কোম্পানির আর্থিক সক্ষমতা, উৎপাদন ও বিপনন কার্যক্রম নিয়ে পুঁজিবাজারে অনেক গুজব রয়েছে। ওই গুজবের সত্যতা যাচাইয়ের জন্যই সশরীরে কোম্পানিগুলো পরিদর্শনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে উভয় স্টক এক্সচেঞ্জ।

বিএসইসি সূত্রে জানা গেছে, ডিএসই ও সিএসই’র আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে তালিকাভুক্ত সাত কোম্পানি পরিদর্শনের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (লিস্টিং) রেগুলেশন, ২০১৫-এর রেগুলেশন ৫৪(১) অনুযায়ী কোম্পানিগুলোর সার্বিক অবস্থা পরিদর্শন কার্যক্রমে দেখভাল করা হবে। কোম্পানিগুলোর পরিদর্শন কার্যকম সম্পন্নের পরবর্তী ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে এই সংক্রান্ত প্রতিবেদন বিএসইসিতে দাখিল করতে হবে।

বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে, পরিদর্শেনের অনুমতি পাওয়া সাত কোম্পানির আর্থিক অবস্থা ২০১৬ সালের পর থেকেই ধারাবাহিকভাবে অবনতির পথে রয়েছে। কোনো কোনো কোম্পানি মুনাফা থেকে লোকসানে পতিত হয়েছে।

এসব কোম্পানির মধ্যে আর্থিক অবস্থার দিক থেকে দুর্বল অবস্থানে রয়েছে মোজাফফর হোসেন স্পিনিং মিলস। কোম্পানিটির ২০১৬ সালে শেয়ারপ্রতি আয় ছিল ১ টাকা ৭২ পয়সা। আর সর্বশেষ ২০২০ সালে কোম্পানটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ১ টাকা ১৯ পয়সা।

দুর্বলতার দিক থেকে নূরানি ডাইং অ্যান্ড সোয়েটার রয়েছে পরের অবস্থানে। কোম্পানিটির ২০১৬ সালে শেয়ারপ্রতি আয় ছিল ১ দশমিক ৭৯ টাকা। আর সর্বশেষ ২০২০ সালে কোম্পানটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ৪১ পয়সা।

খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ ইন্ডাস্ট্রিজের আর্থিক অবস্থা দুর্বল অবস্থানে রয়েছে। কোম্পানিটির ২০১৬ সালে শেয়ারপ্রতি আয় ছিল ১ টাকা ২৯ পয়সা। আর সর্বশেষ ২০২০ সালে কোম্পানটির শেয়ারপ্রতি লোকসান ৯ পয়সা।

এছাড়া, ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ড, ইন্দো-বাংলা ফার্মাসিউটিক্যালস, কাট্টালি টেক্সটাইল ও আমান ফিডের শেয়ারপ্রতি আয় ২০১৬ সাল থেকে ধারাবাহিকভাবে কমেছে।

বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ রেজাউল করিম সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, ‘ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ৭টি কোম্পানির ফ্যাক্টোরি বা অফিস সশরীরে পরিদর্শনের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। উভয় স্টক এক্সচেঞ্জের সুবিধা মতো এই পরিদর্শন কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে। পরিদর্শন শেষে ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে এই সংক্রান্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।’

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
AB-Bank

আয় কমেছে এবি ব্যাংকের

  • ১ নভেম্বর ২০২৪