1. [email protected] : শেয়ার সংবাদ প্রতিবেদক : শেয়ার সংবাদ প্রতিবেদক
  2. [email protected] : শেয়ারসংবাদ.কম : শেয়ারসংবাদ.কম
  3. [email protected] : Zahir Islam : Zahir Islam
  4. [email protected] : muzahid : muzahid
  5. [email protected] : nayan : nayan
  6. [email protected] : khadija : khadija khadija
রবিবার, ২০ অক্টোবর ২০২৪, ১২:০৯ অপরাহ্ন

ডিএসই ট্রেক পেতে যোগ্যতা ও অযোগ্যতার নিয়মাবলী

  • আপডেট সময় : রবিবার, ৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২১
dse-cse

দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) পরিচালনা পর্ষদ গত মঙ্গলবার (২ ফেব্রুয়ারি) ‘ট্রেডিং রাইট এনটাইটেলমেন্ট সার্টিফিকেট (ট্রেক)’ ইস্যু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ট্রেক পেতে ডিএসই বেধে দিয়েছে কিছু যোগ্যতা ও অযোগ্যতার নিয়মাবলী।

ট্রেক হলো পুঁজিবাজারে লেনদেনের মধ্যস্থতাকারী প্রতিষ্ঠান। যার মাধ্যমে বিনিয়োগকারীরা শেয়ারের লেনদেন করবেন। এ হিসেবে ট্রেক অনেকটাই ব্রোকার হাউসের মতো। তবে ট্রেকের মালিকরা ব্রোকারেজ হাউসের মতো ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের শেয়ার পাবে না।

ডিএসই সূত্র মতে, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের সংশ্লিষ্ট আইনসমূহ, স্কিম, বিধিমালা ও প্রবিধানমালার বিধানাবলী মোতাবেক যোগ্যতার ভিত্তিতে আইনের অধীনে সিকিউরিটিজ লেনদেন কার্যক্রম পরিচালনার নিমিত্তে সিকিউরিটিজ লেনদেন অধিকার সম্বলিত সনদ দেবে।

তথ্য মতে, প্রাথমিক শেয়ারহোল্ডারদের বাইরে ট্রেক পাওয়ার যোগ্যতার শর্তে বলা হয়েছে-কোম্পানি, সংবিধিবদ্ধ সংস্থা বা কমিশন থেকে অনুমোদন পাওয়া দেশী কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান ট্রেক নিতে চাইলে তাদের পরিশোধিত মূলধন লাগবে ৫ কোটি টাকা। একই সাথে জামানত হিসেবে রাখতে হবে আরও ৩ কোটি টাকা।

অন্যদিকে বিদেশী কোন প্রতিষ্ঠানের সাথে যৌথভাবে ট্রেক নিতে চাইলে তাদের মূলধন লাগবে ৮ কোটি টাকা। জামানত হিসেবে রাখতে হবে ৪ কোটি টাকা।

বিদেশী প্রতিষ্ঠান এককভাবে নিতে চাইলে তার পরিশোধিত মূলধন লাগবে ১০ কোটি টাকা। জামানত রাখতে হবে ৫ কোটি টাকা।একই সাথে সার্বক্ষনিক নীট সম্পদের পরিমাণ পরিশোধিত মূল ধণের ৭৫ শতাংশের বেশি হবে না।

অন্যদিকে ট্রেক নেওয়ার জন্য ডিএসইতে আবেদন করতে হবে ১ লাখ টাকা দিয়ে। এই টাকা ফেরত পাওয়া যাবে না। কোন প্রতিষ্ঠানের বরাবর ট্রেক ইস্যুর সিদ্ধান্ত হলে তাকে রেজিস্ট্রেশন বাবদ দিতে হবে আরও ৫ লাখ টাকা।

সূত্র মতে, ট্রেক পাওয়ার জন্য এক লাখ টাকা ফি দিয়ে নির্ধারিত ফরমে আবেদন করতে হবে। এই ফি ব্যাংক ড্রাফট বা পে-অর্ডারের মাধ্যমে এক্সচেঞ্জ বরাবর জমা দিতে হবে। আবেদন পাওয়ার পর তা যাচাই-বাছাই করে এক্সচেঞ্জ ৪৫ কার্যদিবসের মধ্যে তা মঞ্জুর করবে অথবা বাতিল করবে। আবেদন মঞ্জুর হলে নিবন্ধন ফি বাবদ পাঁচ লাখ টাকা এক্সচেঞ্জ বরাবর ব্যাংক ড্রাফট বা পে-অর্ডার করতে হবে।

ট্রেক বিক্রির ক্ষেত্রে অধিক যোগ্যতাসম্পন্ন আবেদনকারীদের বেছে নেওয়ার ক্ষেত্রে কাজ করবে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। এক্ষেত্রে কোম্পানির পরিচালকগণের পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট কাজের অভিজ্ঞতা, ব্যাবস্থাপনা পরিচালক বা প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার পুঁজিবাজারের বিষয়ে ১০ বছরের অভিজ্ঞতা ও তদারকি কর্মকর্তার পুঁজিবাজারের কাজে ৩ বছরে অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।

এছাড়া ন‌্যূনতম পরিশোধিত মূলধনের চেয়ে অতিরিক্ত পরিশোধিত মূলধন থাকলে সেক্ষেত্রে অতিরিক্ত যোগ্যতা হিসেবে ধরা হবে। কোম্পানির বৈশ্বিক পুঁজিবাজার বা স্টকব্রোকিং সম্পর্কে অভিজ্ঞতা এবং পুঁজিবাজারের উন্নয়নে আর্থিক ও কারিগরি বিষয়ে অবদান রাখার সক্ষমতা থাকতে হবে।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

ব্যাংক খাতে আমানত কমেছে

  • ১৭ অক্টোবর ২০২৪