৩০ জুন সমাপ্ত ২০২০ হিসাব বছরের জন্য অনুমোদিত লভ্যাংশ পাঠিয়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ছয় কোম্পানি। কোম্পানিগুলো হলো হামিদ ফ্যাব্রিকস লিমিটেড, ইন্ট্রাকো রিফুয়েলিং স্টেশন লিমিটেড, অগ্নি সিস্টেমস লিমিটেড, কাট্টলী টেক্সটাইল লিমিটেড, এস আলম কোল্ড রোলড স্টিলস লিমিটেড ও ইন্দো-বাংলা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
হামিদ ফ্যাব্রিকস: সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য উদ্যোক্তা-পরিচালক বাদে কেবল সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে কোম্পানিটি। এ লভ্যাংশ বাংলাদেশ ইলেকট্রনিক ফান্ডস ট্রান্সফার নেটওয়ার্কের (বিইএফটিএন) মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট শেয়ারহোল্ডারদের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে জমা করা হয়েছে।
ইন্ট্রাকো রিফুয়েলিং স্টেশন: সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য ৫ শতাংশ নগদ ও ৫ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ দিয়েছে কোম্পানিটি। এর মধ্যে স্টক লভ্যাংশ আগেই সংশ্লিষ্ট শেয়ারহোল্ডারদের বিও অ্যাকাউন্টে জমা করে তারা। এছাড়া উদ্যোক্তা-পরিচালক বাদে অন্য শেয়ারহোল্ডারদের জন্য অনুমোদিত ৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ বিইএফটিএনের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট শেয়ারহোল্ডারদের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে জমা করা হয়েছে।
অগ্নি সিস্টেমস: সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য ২ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে কোম্পানিটি। এই লভ্যাংশ বিইএফটিএনের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট শেয়ারহোল্ডারদের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে জমা করা হয়েছে।
কাট্টলী টেক্সটাইল: সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য ২ শতাংশ নগদ ও ৮ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ দিয়েছে কোম্পানিটি। এর মধ্যে অনুমোদিত স্টক লভ্যাংশ সংশ্লিষ্ট শেয়ারহোল্ডারদের বিও অ্যাকাউন্টে জমা করা হয়েছে।
এস আলম কোল্ড রোলড: সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে কোম্পানিটি। এই লভ্যাংশ বিইএফটিএনের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট শেয়ারহোল্ডারদের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে জমা করা হয়েছে। এছাড়া যাদের অ্যাকাউন্টে বিইএফটিএনের মাধ্যমে লভ্যাংশ পাঠানোর সুযোগ নেই, তাদের এবং অনিবাসী বাংলাদেশী, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও পার্বত্য চট্টগ্রামের জেলাগুলোর শেয়ারহোল্ডারদের ডিভিডেন্ড ওয়ারেন্ট ৪-৮ ফেব্রুয়ারি সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৫টার মধ্যে চট্টগ্রামে এস আলম ভবনে অবস্থিত কোম্পানির রেজিস্টার্ড অফিস থেকে সংগ্রহ করতে বলা হয়েছে।
ইন্দো-বাংলা ফার্মাসিউটিক্যালস: সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য ৪ দশমিক ৫ শতাংশ নগদ ও ২ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ দিয়েছে কোম্পানিটি। এর মধ্যে স্টক লভ্যাংশ সংশ্লিষ্ট শেয়ারহোল্ডারদের বিও অ্যাকাউন্টে জমা করা হয়েছে। এছাড়া অনুমোদিত নগদ লভ্যাংশের ওয়ারেন্ট কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে শেয়ার হোল্ডারদের ঠিকানায় পাঠিয়ে দেয়া হয়েছে।