বেক্সিমকো হচ্ছে বাংলাদেশের বৃহত্তম বেসরকারী শিল্প প্রতিষ্ঠান যা বিভিন্ন ব্যবসায়িক অঙ্গ সংস্থানের মাধ্যমে ব্যাবসায় নিযুক্ত। বাক্সিমকো পাঁচটি প্রকাশ্যে তালিকাভুক্ত সংস্থা এবং ষোলটি বেসরকারী সংস্থার সমন্বয়ে গঠিত। ২০০৮ সালে এই কোম্পানির টার্নওভার ছিল 18.5 বিলিয়ন ডলার, সময়ের সাথে সাথে তা বেড়েই চলছে। বেক্সিমকোতে প্রায় ৩৫,০০০ নিযুক্ত কর্মচারী কাজ করেছে এবং ২৩০,০০০ শেয়ারহোল্ডার রয়েছে। বেক্সিমকো এর শেয়ারগুলি ডিএসইর বাজার মূলধনের ৪.৮৮%। বাংলাদেশের মত উন্নয়নশীল দেশে এধরনের কোম্পানির অবদান অনেক। কিভাবে এবং তা আজকে আমরা জানার চেষ্টা করব। আর তাই এই বিশাল আকার কোম্পানির কিছু ইতিহাস সম্পর্কে জানাটাই আমাদের আজকের লক্ষ্য। তাহলে চলুন শুরু করি। BEXIMCO এর ইতিহাসঃ স্বাধীনতার পর থেকে বাংলাদেশ দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়েছে, এবং বেক্সিমকো তার নিজ মাতৃভূমির উন্নয়নে ব্যাপক ভূমিকা রাখায় সম্মানিত হয়েছে। এই কোম্পানি একটি সহজ আদর্শ নিয়ে কাজ করেছে; একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রয়োজন শনাক্ত করা এবং তারপরে সেই প্রয়োজনটিকে সাফল্যের সাথে সফলভাবে সম্পন্ন করার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করা, যা জাতির মঙ্গলকে সর্বোত্তম করে তোলে। ফলস্বরূপ, বেক্সিমকো সেই সকল ব্যাবসাশিল্পের দিকে মনোনিবেশ করেছে যা এই অঞ্চলে প্রথমবারের মতো ব্যাবসা তৈরি করতে বহু ক্ষেত্রে বিশ্বকে আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতিযোগিতামূলক অবস্থানে নিয়ে গেছে এই পাচ দশকের যাত্রা জুড়ে আর এইকারনেই বেক্সিমকো অন্যতম শীর্ষস্থানীয় উদ্ভাবক হয়ে টিকে রয়েছে নানা ব্যাবসা ক্ষাতে। বর্তমানে বেক্সিমকোরএকুশটি অঙ্গসংস্থা রয়েছে যার মধ্যে পাঁচটি ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে অন্তর্ভুক্ত, সেই সাথে ৩৫,০০০ এর বেশি কর্মী নিযুক্ত হয়েছে এই কোম্পানিগুলতে এবং দেশের বৃহত্তম বেসরকারী খাতের মধ্যে অন্যতম সংগঠন হিসেবে পরিনত করেছে এই কোম্পানিকে। এর কোমাপানি তাদের অগ্রহতিকে এতোটাই দৃড় করে চলেছে যে এটি শিল্পক্ষাত ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান পরিচালনার সক্ষমতা তৈরি করেছে, এর ফলে তা আগত বেশ কিছু প্রজন্ম ধরেই দেশের সেবা করবে। এটি একটি আন্তর্জাতিক কর্পোরেট কাঠামো আলিঙ্গনকারী প্রথম স্থানীয় সঙ্গস্থা যা এর সাফল্যের ভিত্তি। বেক্সিমকোর বিভিন্ন শিল্পের মধ্যে পাট, টেক্সটাইল, বেসিক কেমিক্যাল, ফার্মাসিউটিক্যালস এবং সিরামিক অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। বেক্সিমকোর নন- ইন্ডাস্টিয়াল উদ্যোগগুলির মধ্যে রয়েছে রিয়েল এস্টেট, ইঞ্জিনিয়ারিং, মিডিয়া, তথ্য প্রযুক্তি, পোষাক এবং আর্থিক পরিষেবা। এই কোম্পানি সর্বদা সেইসব জায়গাগুলোতে ব্যাবসা বিস্তারের চিন্তা করে যেখানে দেশের ইন্নউন এবং দেশের মানুষের উন্নয়ন সম্ভব। তাদের প্রতিটি ক্রিয়াকলাপ অবশ্যই তাদের উপকারের জন্যও বটে এবং তাদের এই নিজ স্বার্থের মাঝেই সমাজের কল্যান জড়িয়ে থাকে।
বোর্ড অফ ডিরেক্টরসঃ এ এস এফ রহমান চেয়ারম্যান, বেক্সিমকো বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ শিল্প প্রতিষ্ঠান বেক্সিমকোর চেয়ারম্যান বা কর্ণধার হচ্ছেন এ এস এফ রহমান, যার হাত ধরেই এই প্রতিষ্ঠানের সূত্রপাত। বিগত ৪৫ বছরে এ এস এফ রহমান তার ভাই সালমান এফ রহমানের সাথে এই প্রতিষ্ঠানের ব্যাবসা ও সেবা কার্যক্রম গড়ে তুলতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছেন। তিনি প্রতিষ্ঠানে সম্প্রসারণ ও গভীরকরণের সভাপতিত্ব করেছেন, যা টেক্সটাইলের প্রধান বিনিয়োগকে নেতৃত্ব দিয়েছে। প্রতিষ্ঠানটি কোয়ালিটি ম্যানেজমেন্ট এবং কর্পোরেট প্রশাসনের আন্তর্জাতিক মানের উপর জোর দিয়ে বাংলাদেশে নতুন প্রযুক্তি এবং নতুন কিছু উদ্ভাবনের মূল প্রান্তে রয়েছে। রফতানিতে এই কোম্পানির অকল্পনীয় এবং অনুকরণীয় পারফরম্যান্সের কারণে এ এস এফ রহমানকে বেশ কয়েকবার রাষ্ট্রপতি এক্সপোর্ট ট্রফি প্রদান করেছেন। প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান হিসাবে সাফল্য ছাড়াও তিনি সারাদেশে সমাজকল্যাণ ও দারিদ্র্য বিমোচনের লক্ষ্যে নিরন্তর কৌশল বিকাশে সক্রিয় রয়েছেন। সালমান এফ রহমান ডেপুটি-চেয়ারম্যান, বেক্সিমকো বেক্সিমকো কোম্পানির ডেপুটি চেয়ারম্যান জনাব সালমান এফ রহমান আজ বাংলাদেশের বেসরকারী খাতের সবচেয়ে বড় শিল্পসত্তা হিসাবে এই প্রতিষ্ঠানের অন্যতম চালিকা শক্তি হিসাবে কাজ করেছেন। গত পাচ দশক ধরে তিনি তার ভাইয়ের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করে চলেছেন, নানান সংখ্যক ক্ষেত্র বিশেষত ফার্মাসিউটিক্যালস, সিরামিকস, মিডিয়া এবং আর্থিক উন্নয়নে অগ্রণীকরণ এবং সম্প্রসারণ কার্যক্রম পরিচালনা করছেন। এই প্রতিষ্ঠান ব্যাতিতও তিনি নিজেও একজন ধন্যমান্য ব্যাবসায়ী। ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের কাছে তাঁর পরিষেবাগুলি আসলেও অসাধারন। তিনি The Metropolitan Chamber of Commerce and Industry এর প্রেসিডেন্ট, সেই সাথে কাজ করে থাকেন Bangladesh Aushad Shilpa Samity, Bangladesh Textile Mills Association, The Federation of Bangladesh Chambers of Commerce and Industry and the SAARC Chambers of Commerce এরকম অন্যান্য অনেক প্রতিষ্ঠানের সাথে। তার এই অক্লান্ত গতিশীলতা সমাজকল্যাণের জন্যও প্রয়োগ করেছেন এবং দারিদ্র্য বিমোচন ও মানবাধিকার অর্জনের ক্ষেত্রে অসাধারণভাবে সক্রিয় একজন সমাজসেবী হিসেবে পরিচিত হয়ে উঠেছেন। তার নানা উদ্যোগের মধ্যে দেশের কর্পোরেট কালচারের দায়বধ্যতা প্রকাশের ধারা তৈরি করা অন্যতম।
BEXIMCO Group এর বিভিন্ন অঙ্গপ্রতিষ্ঠানঃ বেক্সিমকো বাংলাদেশের বৃহত্তম বেসরকারী শিল্প-ব্যাবসায় উদ্যোগ গ্রহনকারী হিসাবে অনুমিত হয়। এটি দেশের অগ্রগতি এবং উন্নত জীবনযাত্রার জন্য দেশের যে শিল্পগুলিকে সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন সেগুলোর দিকে লক্ষ্য করেছে। বেক্সিমকো সেই সমস্ত শিল্পগুলিতেও মনোনিবেশ করেছে, যা বাংলাদেশেকে আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতিযোগিতামূলক সুবিধা অর্জন করে আনতে সহায়তা করবে। এর মাঝে এই কোম্পানি এমন এক চলমান প্রবৃদ্ধির মধ্য দিয়ে যাত্রা অব্যাহত রেখেছে যা বাংলাদেশের ব্যাবসা ক্ষাতে সক্ষমতা তৈরি করেছে এবং প্রজন্মের পর প্রজন্ম এই ব্যাবস্থায় অনেককিছু করতে পারবে। বেক্সিমকোর শিল্প খাতে পাট, টেক্সটাইল, বেসিক কেমিক্যাল, ফার্মাসিউটিক্যালস এবং সামুদ্রিক খাবার অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। অন্যান্য উদ্যোগগুলি রিয়েল এস্টেট এবং নির্মাণ, প্রকৌশল, মিডিয়া, তথ্য প্রযুক্তি, বাণিজ্য এবং আর্থিক পরিষেবা। বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড: বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড (বিপিএল) দেশের শীর্ষস্থানীয় ওষুধ প্রস্তুতকারক। বিপিএল একটি উচ্চমানের এবং সাশ্রয়ী মূল্যের মেডিসিন প্রস্তুতকারক যা সমস্ত প্রধান চিকিৎসা ভিত্তিক গোষ্ঠীগুলিকে আচ্ছাদন করে এবং বাজারজাত করে। প্রোডাক্টগুলি Upjohn Incorporated, USA এর তত্বাবধায়নের মাঝে ইনকর্পোরেটেড, এবং লাইসেন্সের আওতায় তৈরি করা হয়। প্রথম দিকের কিছু সময় বেশ লড়াইয়ের পরে এটি ১৯৮৩ সালে নিজস্ব পণ্য বাজারে নিয়ে এসেছিল। বর্তমানে এই কোম্পানি বাংলাশের বাজারে প্রাইয় ২০% শেয়ার হোল্ডার এবং অন্যান্য বিশালাকার কোম্পানি যেমন Glaxo Welcome, Novartis, Hoecsht, Rhone Poulenc Rorer, Fisons ইত্যাদিদের সাথে প্রতিযোগিতায় টিকে আছে খুব ভালোভাবেই। টেক্সটাইল ডিভিশনঃ বেক্সিমকোর টেক্সটাইল বিভাগে সাতটি সংস্থা রয়েছে। তারা হল: – ১. পদ্মা টেক্সটাইল মিলস ২. বেক্সিমকো সিনথেটিকস লিমিটেড ৩. বেক্সিমকো অ্যাপারেলস লিমিটেড ৪. বেক্সিমকো নিটিং লিমিটেড। ৫. বেক্সিমকো টেক্সটাইল লিমিটেড। 6. বেক্সিমকো ডেনিমস লিমিটেড 7. বেক্সিমকো ফ্যাশন লিমিটেড। এই সকল অঙ্গসংস্থানগুলোতে কটন কাপড় থেকে শুরু করে বিদেশে রপ্তানিযোগ্য সকল ধরনের কাপড় তৈরী হয়ে থাকে, বাচ্চাদের থেকে শুরু করে বৃদ্ধ পর্যন্ত সকল মানুষের জন্যই রয়েছে এখানে ব্যাবস্থ। বর্তমান সময়ের ফ্যাশনকে মাথায় রেখেই তৈরী হচ্ছে এইসকল প্রোডাকশন। ১০০% ইম্পোর্ট অরেন্টেড এই সেক্টর এর অগ্রগতি বেশ ভালোই।
পাট ক্ষেত্রঃ বেক্সিমকো পাট বিভাগে চারটি সংস্থার সমন্বয়ে গঠিত 1. নিউ Dhaka ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড ২. সোনালী আনশ লিমিটেড। ৩. এসেস এক্সপোর্টার্স লিমিটেড ৪. শাইনপুকুর পাট স্পিনারস লিমিটেড। কন্সট্রাকশন সেক্টরঃ বেক্সিমকো নির্মাণ বিভাগে দুটি সংস্থার সমন্বয়ে গঠিত ১. বেক্সিমকো ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেড ২.শাইনপুকুর হোল্ডিংস লি। বেক্সিমকো ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেড রাস্তা, সেতু এবং ভবন নির্মাণের কাজ করছে এবং শাইনপুকুর হোল্ডিংস লিমিটেড পাটের সুতা এবং অন্যানি কাজে নিয়জিত। এই কোম্পানিগুলো বহুতল বেসরকারী অ্যাপার্টমেন্ট এবং বাণিজ্যিক শপিং কমপ্লেক্সের বিকাশকারী হিসাবে রিয়েল এস্টেট ব্যবসায় জড়িত। শাইনপুকুর হোল্ডিংস লিমিটেড Dhaka স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত। সামুদ্রিক খাদ্য সেক্টরঃ বাংলাদেশ প্রচুর সামুদ্রিক খাদ্য সম্পদ দ্বারা সমৃদ্ধ, যা বেক্সিমকো সনাক্ত এবং ব্যবহার করতে ব্যর্থ হয় নি। সামুদ্রিক খাবারগুলির মধ্যে চিংড়ি এবং অন্যান্য মিষ্টি ও লোনা জলের মাছের চাষ এবং প্রক্রিয়াকরণে নিযুক্ত রয়েছে এই কোম্পানি যার সবগুলিই রফতানি করা হয়। সামুদ্রিক খাদ্য নিয়ে দুটি সংস্থা কাজ করে বেক্সিমকোর। যথাঃ ১. বেক্সিমকো ফুডস লিমিটেড ২.বেক্সিমকো ফিশারিজ লিমিটেড বেক্সিমকো ফুডস লিমিটেড ফিশ প্রসেসিং এবং রফতানির ব্যবসায় এবং বেক্সিমকো ফিশারিজ লিমিটেড চিংড়ি চাষে জড়িত। বেক্সিমকো ফিশারিজ Dhaka স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। আইটি সেক্টরঃ আইটি বিভাগে পাঁচটি সংস্থা রয়েছে বেক্সিমকো কোম্পানির যা সফ্টওয়্যার তৈরী, আইটি শিক্ষা প্রদান, আইবিএম পিসির রিসেলার এবং বাংলাদেশের বৃহত্তম ইন্টারনেট সেবা সরবরাহকারীদের মধ্যে একটি। বেক্সিমকোর আইটি বিভাগ পাঁচটি সংস্থার সমন্বয়ে গঠিত ১. বেক্সিমকো কম্পিউটার লিমিটেড 2. বেক্সিমকো সিস্টেম লিমিটেড ৩. বাংলাদেশ অন- লাইন লিমিটেড ৪. বেক্সিমকো সফটেক লিমিটেড ৫. বেক্সিমকো জেনিথ লিমিটেড বেক্সিমকো কম্পিউটার লিমিটেড মিড-রেঞ্জ এবং ব্যক্তিগত কম্পিউটারগুলির বিপণনে জড়িত এবং ব্যাংকিং এবং ব্যবসায়িক সফ্টওয়্যারগুলির তৈরঈ করে যা বাংলাদেশে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়।
বিজনেস ইউনিটঃ বেক্সিমকোর তিনটি বিজনেস ইউনিট ১. বেক্সিমকো মিডিয়া লিমিটেড ২. গ্যাম্মেটেক লিমিটেড ৩.শাইনপুকুর সিরামিকস লিমিটেড বেক্সিমকো মিডিয়া লিমিটেড দেশের শীর্ষস্থানীয় জাতীয় ইংরেজি সংবাদপত্র ইন্ডিপেন্ডেন্টের প্রকাশনাতে নিযুক্ত রয়েছে। বাংলাদেশ পারমাণবিক শক্তি কমিশনের সাথে যৌথ উদ্যোগের একটি প্রকল্প গ্যামেটেক লিমিটেড। শাইনপুকুর সিরামিকস লিমিটেড টেবিল পণ্য প্রস্তুত করে। বর্তমানে, সংস্থাটি দেশে এবং বিদেশে তার উচ্চ মানের পণ্যগুলি বিপণন ও বিক্রয় করছে। এটি যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জার্মানি, ফ্রান্স, স্পেন, ইন্ডিয়া এবং পাকিস্তানে এর পণ্য রফতানি করে। এই ছিল একটি লিভিং জায়েন্ট কোম্পানির সংক্ষিপ্ত ইতিহাস। এই কোম্পানি তার জন্মলগ্ন থেকে অনেকটা রাস্তা পার করে আজকে এই পর্যায়ে। ব্যাবস্থা করে দিয়েছে অনেক মানুষের কর্ম সঙ্গস্থানের। হাজারো মানুষের করেছে অর্থনৈতিক সহায়তা। বেক্সিমকো সব সময় দারিদ্রতা এবং পরিবেশের দূষন রোধে নিজেকে নিয়জিত রাখে। এবং এই কোম্পানিতে যেকোন সেক্টরে জব অপরচুনিটি পেলে তা নিজ জীবন যাত্রাকে অনেকটা সহজ করে দিতে সক্ষম। সুতরাং যারা নতুন কোন কিছু করার, সমাজের জন্য কিছু করার ইচ্ছা পোষন করে তাদের জন্য এই প্রতিষ্ঠান একটি অন্যতম প্ল্যাটফর্ম।