1. [email protected] : শেয়ার সংবাদ প্রতিবেদক : শেয়ার সংবাদ প্রতিবেদক
  2. [email protected] : শেয়ারসংবাদ.কম : শেয়ারসংবাদ.কম
  3. [email protected] : Zahir Islam : Zahir Islam
  4. [email protected] : muzahid : muzahid
  5. [email protected] : nayan : nayan
  6. [email protected] : khadija : khadija khadija
শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:৪৬ পূর্বাহ্ন

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগকারীদের জন্য এক বড় সুখবর!

  • আপডেট সময় : শনিবার, ৫ ডিসেম্বর, ২০২০
world-share-market

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ নিরুৎসাহিত করতে বিভিন্ন পদক্ষেপের অংশ হিসেবে জাতীয় সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগের সীমা কমিয়েছে সরকার। নতুন নিয়ম অনুযায়ী একক নামে ৫০ লাখ এবং যৌথ নামে এক কোটি টাকার বেশি সঞ্চয়পত্র কেনা যাবে না। সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগে নতুন করে এই শর্তারোপ শেয়ারবাজারের জন্য বড় সূখবর বলে মনে করছেন শেয়ারবাজার সংশ্লিষ্টরা।

অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের (সঞ্চয় শাখা) সিনিয়র সহকারী সচিব নুসরাত জাহান নিসু স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে বিনিয়োগের সীমা নির্ধারণ করা হয়।

প্রসঙ্গত বর্তমানে একক নামে সর্বোচ্চ এক কোটি ৫৫ লাখ এবং যৌথ নামে দুই কোটি ১৫ লাখ টাকা বিনিয়োগ করা যায়। নুতন আদেশে সঞ্চয়পতে বিনিয়োগ অর্ধেকের বেশি নেমে গেল। এটি সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগকারীদের জন্য বড় ধাক্কা বলে মনে করছেন এখাত সংশ্লিষ্টরা।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, সঞ্চয়পত্র রুলস ১৯৭৭ এবং পরিবার সঞ্চয়পত্র নীতিমালা, ২০০৯ এ বিনিয়োগের ঊর্ধ্বসীমা বিষয়ে যাহাই বলা থাকুক না কেন সরকার পাঁচ বছর মেয়াদি বাংলাদেশ সঞ্চয়পত্র, তিন মাস অন্তর মুনাফাভিত্তিক সঞ্চয়পত্র এবং পরিবার সঞ্চয়পত্র তিনটি স্কিমের বিপরীতে সমন্বিত বিনিয়োগের ঊর্ধ্বসীমা একক নামে সর্বোচ্চ ৫০ লাখ টাকা অথবা যৌথ নামে সর্বোচ্চ এক কোটি টাকা নির্ধারণ করিল। জনস্বার্থে এই আদেশ জারি করা হইল। ইহা জারির তারিখ হইতে কার্যকর হইবে।’

উল্লেখ্য, জাতীয় সঞ্চয় স্কিম অনলাইন ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের আওতায় গত ১ জুলাই থেকে সারাদেশে সঞ্চয়পত্র বিক্রি কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। ক্রেতা বাংলাদেশ ব্যাংক, বাণিজ্যিক ব্যাংক, জাতীয় সঞ্চয় অধিদফতর বা ডাকঘর যেখান থেকেই সঞ্চয়পত্র কিনুক না কেন, সব তথ্য জমা হচ্ছে নির্দিষ্ট একটি ডাটাবেজে।

এক লাখ টাকার বেশি হলে ক্রেতাকে করদাতা শনাক্তকরণ নম্বর (টিআইএন) দিতে হচ্ছে। এছাড়া সবধরনের লেনদেন ব্যাংক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে করা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। এসব কারণে সঞ্চয়পত্রে কালো টাকার বিনিয়োগ অনেকটা কমে এসেছে। নতুন নিয়মে সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ আরও হ্রাস পাবে। সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগে নানা বিধিনিষেধ এবং ব্যাংক খাতে সর্বনিম্ন সুদ শেয়ারবাজারের জন্য বড় ইতিবাচক মনে করা হচ্ছে। কারণ শেয়ারবাজারে কালো টাকা সাদা করার বৈধ সুযোগ রয়েছে। আবার কালো টাকা নানা কৌশলে এখনো গোপন করে রাখার সুযোগ রয়েছে।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ