1. [email protected] : শেয়ার সংবাদ প্রতিবেদক : শেয়ার সংবাদ প্রতিবেদক
  2. [email protected] : শেয়ারসংবাদ.কম : শেয়ারসংবাদ.কম
  3. [email protected] : Zahir Islam : Zahir Islam
  4. [email protected] : muzahid : muzahid
  5. [email protected] : nayan : nayan
  6. [email protected] : khadija : khadija khadija
শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:৫০ অপরাহ্ন

আইটি খাতে ঝোঁক বেড়েছে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের

  • আপডেট সময় : শনিবার, ১৩ জুলাই, ২০২৪

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত তথ্যপ্রযুক্তি বা আইটি খাতের কোম্পানির সংখ্যা ১১টি। এর মধ্যে মাত্র পাঁচটি কোম্পানির শেয়ারে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগ আছে। যে পাঁচটিতে বিদেশিদের বিনিয়োগ আছে তার পরিমাণও খুবই কম। আইটি খাতের প্রতিষ্ঠানে বিদেশিদের নজর কম থাকলেও প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের রয়েছে বড় বিনিয়োগ।

তালিকাভুক্ত সবকটি আইটি কোম্পানিতেই বিনিয়োগ করেছেন প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা। তবে সম্প্রতি তালিকাভুক্ত পাঁচটি আইটি কোম্পানিতে বিনিয়োগের পরিমাণ কমিয়েছেন প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা। বিপরীতে ছয়টিতে বিনিয়োগ বেড়েছে। অর্থাৎ, বিদেশিরা আইটি খাতের কোম্পানির শেয়ারের প্রতি খুব একটা আগ্রহী না হলেও প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বেড়েছে।

আইটি কোম্পানিতে বিদেশিদের বিনিয়োগ কম হওয়ার কারণ হিসেবে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত আইটি কোম্পানিগুলো তুলনামূলক ছোট। আর্থিক ভিত্তিও খুব বেশি শক্তিশালী নয়। আবার শেয়ারবাজারে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগের ক্ষেত্রে কিছু প্রতিবন্ধকতা রয়েছে। সবকিছু মিলেই আইটি কোম্পানিগুলোতে বিদেশিদের শেয়ার ধারণ কম। তবে আইটি কোম্পানিগুলো যেহেতু মুনাফায় রয়েছে, তাই প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বাড়ছে।

বিনিয়োগকারীদের শেয়ার ধারণ নিয়ে কোম্পানিগুলোর সবশেষ প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে দেখা যায়, এডিএন টেলিকম, ড্যাফোডিল কম্পিউটার, ই-জেনারেশন, জেনেক্স ইনফোসিস এবং ইনটেক লিমিটেডের শেয়ারে বিদেশিদের বিনিয়োগ আছে। এর মধ্যে সদ্য সমাপ্ত জুন মাসে ইনটেক লিমিটেডের শেয়ারে বিনিয়োগ বাড়িয়েছেন বিদেশিরা। বাকি চারটিতে মাসের ব্যবধানে বিদেশিদের শেয়ার ধারণ একই রয়েছে। তবে বছরের ব্যবধানে ড্যাফোডিল কম্পিউটারে বিনিয়োগ কমেছে।

অপরদিকে মাসের ব্যবধানে আমরা নেটওয়ার্ক, অগ্নি সিস্টেম, বিডিকম অনলাইন, ই-জেনারেশন এবং ইনটেক লিমিটেডে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের শেয়ার ধারণ কমেছে। বিপরীতে আমরা টেকনোলজি, এডিএন টেলিকম, ড্যাফোডিল কম্পিউটার, জেনেক্স ইনফোসিস, ইনফরমেশন সার্ভিস নেটওয়ার্ক এবং আইটি কনসালট্যান্টসে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের শেয়ার ধারণ বেড়েছে।

এডিএন টেলিকম

তথ্য পর্যালোচনায় দেখা যায়, আইটি প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে বর্তমানে বিদেশিদের সবচেয়ে বেশি বিনিয়োগ রয়েছে এডিএন টেলিকমের শেয়ারে। চলতি বছরের জুন শেষে কোম্পানিটির ১ দশমিক ৯৯ শতাংশ শেয়ার আছে বিদেশিদের কাছে। একমাস আগে মে মাসে কোম্পানিটির ১ দশমিক ৯৯ শতাংশ শেয়ার ছিল বিদেশিদের কাছে। একবছর আগেও বিদেশিদের কাছে একই পরিমাণ শেয়ার ছিল। অর্থাৎ, কোম্পানিটিতে বিদেশিদের বিনিয়োগ এক জায়গায় স্থির।

বিদেশি বিনিয়োগকারীদের অবস্থান নড়চড় না হলেও কোম্পানিটির শেয়ারে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগ বেড়েছে। জুন মাসে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা নতুন করে কোম্পানিটির শেয়ার কিনেছেন। ফলে জুন মাস শেষে কোম্পানিটিতে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের শেয়ার ধারণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮ দশমিক ৫৪ শতাংশ। মে মাসে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে কোম্পানিটির ১৭ দশমিক ৮৯ শতাংশ শেয়ার ছিল। গত বছরের জুনে ছিল ১৭ দশমিক ১৯ শতাংশ। অর্থাৎ, বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটির ১ দশমিক ৩৫ শতাংশ শেয়ার প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা নতুন করে কিনেছেন।

ই-জেনারেশন
একবছর ধরে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের শেয়ার ধারণ অপরিবর্তিত থাকা আরেক প্রতিষ্ঠান ই-জেনারেশন। কোম্পানিটির দশমিক ৫৩ শতাংশ শেয়ার বিদেশিদের কাছে রয়েছে। বিদেশিদের শেয়ার ধারণ একবছর ধরে একই জায়গায় থাকলেও কোম্পানিটির শেয়ার সাম্প্রতিক সময়ে বিক্রি করেছেন প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা। ফলে বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটিতে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের শেয়ার ধারণ প্রায় ৭ শতাংশ কমেছে।

জুন শেষে কোম্পানিটির ২৩ দশমিক ৬৫ শতাংশ শেয়ার রয়েছে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে। একমাস আগে অর্থাৎ মে মাসে কোম্পানিটির ২৫ দশমিক ৮৪ শতাংশ শেয়ার ছিল প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে। ২০২৩ সালের জুন শেষে ছিল ৩০ দশমিক ২৮ শতাংশ শেয়ার। এ হিসাবে একমাসে ২ দশমিক ১৯ শতাংশ এবং একবছরে ৬ দশমিক ৬৩ শতাংশ শেয়ার বিক্রি করেছেন প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা।

ইনটেক লিমিটেড
সম্প্রতি ইনটেক লিমিটেডে বিনিয়োগ বাড়িয়েছেন বিদেশি বিনিয়োগকারীরা। জুন মাসে দশমিক শূন্য ১ শতাংশ শেয়ার কেনায় কোম্পানিটিতে বিদেশিদের শেয়ার ধারণ দাঁড়িয়েছে দশমিক ২৩ শতাংশ। মে মাসে ছিল দশমিক ২২ শতাংশ। একবছর আগে ছিল দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ। অর্থাৎ একবছরে কোম্পানিটির দশমিক ১৯ শতাংশ শেয়ার কিনেছেন বিদেশিরা।

বিদেশিরা কোম্পানিটির শেয়ার কিনলেও প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা বিক্রি করেছেন। জুনে কোম্পানিটির দশমিক ৬০ শতাংশ শেয়ার বিক্রি করেছেন প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা। এতে জুন শেষে কোম্পানিটির ৮ দশমিক ৪৪ শতাংশ শেয়ার রয়েছে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে। মে মাসে কোম্পানিটির ৯ দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ এবং ২০২৩ সালের জুনে ৮ দশমিক ১৭ শতাংশ শেয়ার ছিল প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে। অর্থাৎ জুন মাসে বিক্রির পরও একবছর আগের তুলনায় কোম্পানিটিতে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের শেয়ার ধারণ দশমিক ২৭ শতাংশ বেড়েছে।

জেনেক্স ইনফোসিস
বিদেশিদের বিনিয়োগ থাকা বাকি দুই প্রতিষ্ঠানের মধ্যে জেনেক্স ইনফোসিসের দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ শেয়ার রয়েছে বিদেশিদের কাছে। জুন মাসে কোম্পানিটির শেয়ার বিক্রি বা ক্রয় কোনোটিই করেননি বিদেশিরা। তবে কোম্পানিটিতে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগ বেড়েছে। ২০২৩ সালের জুনে কোম্পানিটির ২২ দশমিক ৫৪ শতাংশ শেয়ার ছিল প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে। চলতি বছরের মে মাসে ছিল ২৪ দশমিক ৮৪ শতাংশ। জুন শেষে তা বেড়ে ২৪ দশমিক ৯৭ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। অর্থাৎ জুনে দশমিক ১৩ শতাংশ এবং একবছরে ২ দশমিক ৪৩ শতাংশ শেয়ার কিনেছেন প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা।

ড্যাফোডিল কম্পিউটার
ড্যাফোডিল কম্পিউটারের দশমিক শূন্য ৯ শতাংশ শেয়ার রয়েছে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে। মে মাসেও বিদেশিদের শেয়ার ধারণ একই ছিল। তবে ২০২৩ সালের জুনে কোম্পানিটির দশমিক ১৬ শতাংশ শেয়ার ছিল বিদেশিদের কাছে। এ হিসাবে একবছরে কোম্পানিটির দশমিক ৭ শতাংশ শেয়ার বিক্রি করেছেন বিদেশিরা।

প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা ধারাবাহিকভাবে কোম্পানিটির শেয়ার কিনেছেন। চলতি বছরের জুন শেষে কোম্পানিটির ৩১ দশমিক ৭৮ শতাংশ শেয়ার রয়েছে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে। মে মাসে ৩১ দশমিক ৬৫ শতাংশ এবং গত বছরের জুনে ছিল ২৯ দশমিক ৪০ শতাংশ শেয়ার। অর্থাৎ জুনে দশমিক ১৩ শতাংশ এবং একবছরে ২ দশমিক ৩৮ শতাংশ শেয়ার কিনেছেন প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা।

বেড়েছে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ

বিদেশি বিনিয়োগ না থাকা আইটি কোম্পানিগুলোর মধ্যে জুন মাসে আমরা টেকনোলজি, আইটি কনসালট্যান্টস এবং ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্কে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগ বেড়েছে। এর মধ্যে আমরা টেকনোলজিতে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের শেয়ার ধারণ ৩৪ দশমিক ৬৮ শতাংশ থেকে বেড়ে ৩৪ দশমিক ৭৯ শতাংশ, আইটি কনসালট্যান্টসে ১৫ দশমিক ৯০ শতাংশ থেকে বেড়ে ১৬ দশমিক ১৭ শতাংশ এবং ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্কে ৮ দশমিক শূন্য ১ শতাংশ থেকে বেড়ে ৮ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ হয়েছে।

জুন মাসে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা সবচেয়ে বেশি বিক্রি করেছেন অগ্নি সিস্টেমের শেয়ার। মে মাসে কোম্পানিটির ১১ দশমিক ৭৮ শতাংশ শেয়ার ছিল প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে। জুনে তা কমে দাঁড়িয়েছে ১০ দশমিক শূন্য ৭ শতাংশ। এছাড়া প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের শেয়ার ধারণ আমরা নেটওয়ার্কে ২৩ দশমিক ৪৪ শতাংশ থেকে কমে ২২ দশমিক ৭৮ শতাংশ এবং বিডিকম অনলাইনে ৮ দশমিক ৮২ শতাংশ থেকে কমে ৮ দশমিক ৮০ শতংশে দাঁড়িয়েছে।

আইটি কোম্পানিতে একদিকে বিদেশিদের অংশগ্রহণ কম, অন্যদিকে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের ভালো অংশগ্রহণ রয়েছে। এর কারণ কী? জানতে চাইলে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সাবেক পরিচালক মিনহাজ মান্নান ইমন বলেন, ‘আমাদের শেয়ারবাজারে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণ সার্বিকভাবেই কম। বিদেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে কিছু প্রতিবন্ধকতা রয়েছে। এ কারণে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণ কম হতে পারে। অপরদিকে তালিকাভুক্ত আইটি কোম্পানিগুলো মুনাফায় রয়েছে। এ কারণে হয়তো প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা আইটি কোম্পানির শেয়ারে বিনিয়োগে আগ্রহী হচ্ছেন।’

এডিএন টেলিকমের কোম্পানি সচিব মনির হোসেন বলেন, ‘টেলিকম কোম্পানিগুলোতে বিদেশিদের বিনিয়োগ বেশ ভালো রয়েছে। টেলিকম বাদে বাকি আইটি কোম্পানিগুলোর অপারেশন স্কেল খুব বড় নয়। আবার এখান থেকে যে ইনভেস্টমেন্ট রিটার্ন জেনারেট হয়, আমার হিসাবে তা বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে প্রত্যাশিত হয় না। এ কারণে হয়তো আইটি কোম্পানিগুলোতে বিদেশিদের বিনিয়োগ কম।’

আইটি কোম্পানিতে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের ভালো অংশগ্রহণ থাকার কারণ হিসেবে তিনি বলেন, ‘প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা দ্রুত মুনাফা পাওয়ার আশায় বিনিয়োগ করেন। আমাদের আইটি কোম্পানিগুলোর পরিধি ছোট হলেও, আয়ের নিশ্চয়তা রয়েছে। ওই প্রেক্ষাপটে হয়তো প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের ক্ষেত্রে নিরাপদ বোধ করছেন। প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগের ক্ষেত্রে এটা টনিক হিসেবে কাজ করে বলে আমার ধারণা।’

ই-জেনারেশনের কোম্পানি সচিব আবদুল্লাহ আল-আমিন বলেন, ‘আমাদের আইটি কোম্পানিগুলো ভালো করছে, তবে পরিসর খুব বড় নয়। তুলনামূলক আমাদের দেশের আইটি কোম্পানিগুলো এখনো অনেক ছোট। এ কারণে হয়তো বিদেশি বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগে আগ্রহী হন না। আমার ব্যক্তিগত ধারণা যেসব প্রতিষ্ঠানের ভিত্তি খুব মজবুত বিদেশি বিনিয়োগকারীরা সেই ধরনের প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগ করতে বেশি আগ্রহী হন।’

প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা আমাদের দেশের স্থানীয়। তারা আমাদের দেশের ব্যবসার পরিস্থিতি ভালো বোঝেন। তাছাড়া বিদেশি বিনিয়োগকারী এবং স্থানীয় বিনিয়োগকারীদের ভিউ এক হয় না।’

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

সূচকের পতনে চলছে লেনদেন

  • ২০ নভেম্বর ২০২৪