1. [email protected] : শেয়ার সংবাদ প্রতিবেদক : শেয়ার সংবাদ প্রতিবেদক
  2. [email protected] : শেয়ারসংবাদ.কম : শেয়ারসংবাদ.কম
  3. [email protected] : Zahir Islam : Zahir Islam
  4. [email protected] : muzahid : muzahid
  5. [email protected] : nayan : nayan
  6. [email protected] : khadija : khadija khadija
বুধবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৪, ০৮:২০ পূর্বাহ্ন

৫০০ টাকার শেয়ারের দাম বড়েছে ৭৫০ গুণ

  • আপডেট সময় : শুক্রবার, ৫ এপ্রিল, ২০২৪

৩০ বছর আগে দাদুর কেনা ৫০০ টাকার শেয়ার হাতে পেয়ে নাতি হয়ে গেল কোটিপতি! শেয়ারবাজারে বিনিয়োগকে প্রায়ই ঝুঁকিপূর্ণ বলা হয়। এমনকি বিজ্ঞাপনেও বলা হয় ঝুঁকি সম্বন্ধে অবহিত হয়ে শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করুন। তাহলে এটা কীভাবে সম্ভব?

ভারতের চণ্ডীগড়ের বাসিন্দা। তন্ময় মতিওয়ালাই তা জানে। কারণ তন্ময় মতিওয়ালা সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন, যেখানে তিনি বলেছেন যে ৩০ বছর আগে তাঁর দাদার কেনা ৫০০ টাকার শেয়ারের জন্য তিনি এখন কত লাখ টাকা লাভ করেছেন। জানা যায়, ১৯৯৪ সালে তার দাদা ৫০০ টাকা মূল্যের একটি শেয়ার কিনেছিলেন, যার নথি তিনি এখন পেয়েছেন ৩০ বছর পর।

৩০ বছর আগে দাদুর কেনা শেয়ারের দাম এখন ৭৫০ গুণ বেড়ে গিয়েছে। তন্ময় মতিওয়াল টুইট করে জানিয়েছেন, আমার দাদু ১৯৯৪ সালে ৫০০ টাকার একটি শেয়ার কিনেছিলেন। এই শেয়ারটি স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার ছিল।

তিনি বলেন, আমার ধারণা ছিল না যে দাদা ৫০০ টাকা বিনিয়োগ করেছেন। আমি জানি না তিনি এটা কেন কিনেছিলেন, সম্প্রতি তিনি বিনিয়োগের সাথে সম্পর্কিত এই নথি খুঁজে পেয়েছেন।

মতিওয়াল আরও জানিয়েছেন, আমার প্রাপ্ত নথি অনুযায়ী ওই শেয়ারের মূল্য ৭৫০ গুণ বেড়েছে। তন্ময়ের সেই শেয়ারের আজকের দাম ৩.৭৫ লক্ষ টাকা।

তিনি টুইটে আরও বলেছেন, আমি অনেককে জিজ্ঞাসা করেছি এর বর্তমান দাম কত, অনেকেই সঠিক তথ্য দেননি, তবে হ্যাঁ, ৩০ বছরে এর লাভ ৭৫০ গুণ বেড়েছে। এটি আসলে একটি বিশাল পরিমাণ। তবে এটি পেতে অনেক ঝামেলা হবে কারণ এটি প্রক্রিয়াকরণের জন্য প্রচুর নথি জমা দিতে হবে।

ভাইরাল পোস্টে হতভম্ব মানুষতন্ময় মতিওয়ালের এই পোস্ট এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশ ভাইরাল। তার পোস্ট বিনিয়োগে আগ্রহী ব্যক্তিদের অনুপ্রাণিত করছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত ঝুঁকি বা দীর্ঘ অপেক্ষার ভয়ে তিনি পিছিয়ে ছিলেন। স্বাভাবিকভাবেই মন্তব্যের বন্যায় কমেন্ট বক্স।

একজন লিখেছেন, এটাকেই বলা হয় প্রকৃত বিনিয়োগ।

অন্যজন ব্যবহারকারী মন্তব্য করেছেন যে বিনিয়োগ কী তা আমাদের বড়দের কাছ থেকে শেখা উচিত।

অন্য একজন ব্যবহারকারী বলেছেন, আমার সঙ্গেও এটি ঘটেছিল যখন আমার দাদুর একটি শেয়ার কেনা ছিল, এরপর কোনওভাবে আমি আমার বাবার মৃত্যুর পরে এই বন্ডটি পেয়েছি, আমার বয়স তখন ১৭ বছর, তারপর নিকটতম শেয়ার ব্রোকারের কাছে গিয়েছিলাম এবং কিছু প্রক্রিয়ার পরে আমি এটি বিক্রিও করতে পেরেছিলাম। এইভাবেই আমার ইক্যুইটিতে বিনিয়োগের যাত্রা শুরু হয়েছে।সূত্র: হিন্দুস্থান টাইমস

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ