শেয়ারবাজারে লেনদেনের শুরু থেকেই (২৩ সেপ্টেম্বর) প্রতি কার্যদিবসই সার্কিট ব্রেকারের সর্বোচ্চ সীমা স্পর্শ করেছে ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ। । যা শেয়ারবাজারের ইতিহাসে বিরল। যার উপর ভর করে ওয়ালটন তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর মধ্যে বাজার দরে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ অবস্থানে উঠে এসেছে।
তবে এ কোম্পানিটির শীর্ষ অবস্থানে উঠতে এখনো প্রতিটি শেয়ারের দর বাড়তে হবে ৫২৮ টাকা করে। যদিও এরইমধ্যে টানা দর বৃদ্ধি নিয়ে একটি পক্ষ সমালোচনা শুরু করেছে।
এই দর বৃদ্ধির মাধ্যমে ওয়ালটনের ৩০ কোটি ২৯ লাখ ২৮ হাজার ৩৪৩টি শেয়ারের দাম বা বাজার মূলধন এখন ২৮ হাজার ৪৮৭ কোটি ৩৮ লাখ টাকা। এর চেয়ে বেশিতে থাকা গ্রামীণফোনের বাজার মূলধন রয়েছে ৪৪ হাজার ৪৬৫ কোটি ৩৮ লাখ টাকায়।
গ্রামীণফোনের এই বাজার মূলধনকে অতিক্রম করতে ওয়ালটনের প্রতিটি শেয়ার দর ১৪৬৮ টাকায় পৌছাতে হবে। এ হিসেবে ওয়ালটনের প্রতিটি শেয়ার দর এখনো ৫২৮ টাকা বাড়তে হবে।
তবে সামনে গ্রামীণফোনের শেয়ার দর কমলে, ওয়ালটনের ৫২৮ টাকার কম বাড়লেও কোম্পানিটি শীর্ষ বাজার মূলধনী হতে পারবে।
তাছাড়া গ্রামীণফোনের দর বাড়লে, শীর্ষ মূলধনী হতে ওয়ালটনের ৫২৮ টাকার বেশি দর বৃদ্ধি লাগবে।