1. [email protected] : শেয়ার সংবাদ প্রতিবেদক : শেয়ার সংবাদ প্রতিবেদক
  2. [email protected] : শেয়ারসংবাদ.কম : শেয়ারসংবাদ.কম
  3. [email protected] : Zahir Islam : Zahir Islam
  4. [email protected] : muzahid : muzahid
  5. [email protected] : nayan : nayan
  6. [email protected] : khadija : khadija khadija
শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২৫, ০১:২৩ অপরাহ্ন

লোকসানি তিন কোম্পানির চমক

  • আপডেট সময় : রবিবার, ৭ মে, ২০২৩
world-share-market

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস আজ রোববার (০৭ মে) তিন কোম্পানি চমক দেখিয়েছে। কোম্পানি তিনটির মধ্যে দুটি কোম্পানির লোকসান কমেছে। অন্যটির উৎপাদন বন্ধ রয়েছে এবং দীর্ঘদিন যাবত বিনিয়োগকারীদের কোনো তথ্য দিচ্ছে না। কোম্পানি ৩টি হলো- হামিদ ফেব্রিক্স, ইয়াকিন পলিমার ও সুহ্নদ ইন্ডাষ্ট্রিজ লিমিটেড।

হামিদ ফেব্রিক্স
চলতি অর্থবছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান ০১ পয়সায় নেমে এসেছে। যা আগের বছর একই সময়ে শেয়ারপ্রতি লোকসান ছিল ০৪ পয়সা। অর্থবছরের তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২২-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান দাঁড়িয়েছে ০৩ পয়সায়। যা আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ১৬ পয়সা। লোকসান কমার খবরে কোম্পানিটির শেয়ার গত কয়েকদিন যাবত বিক্রেতাশুন্য অবস্থায় থাকছে। গত ৩০ এপ্রিল শেয়ারটির দাম ছিল ১০ টাকা ৪০ পয়সা। তিন কর্মদিবসশেষে শেয়ারটির দাম আজ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ টাকা ৩০ পয়সায়। এ সময়ে দাম বেড়েছে ২ টাকা ৯০ পয়সা বা ২৭.৮৮ শতাংশ।

ইয়াকিন পলিমার
চলতি অর্থবছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ৩২ পয়সায়। যা আগের বছর একই সময়ে শেয়ারপ্রতি লোকসান ছিল ৪১ পয়সা। অর্থবছরের তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২২-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান দাঁড়িয়েছে ৮০ পয়সায়। যা আগের বছর একই সময়ে শেয়ারপ্রতি মুনাফা ছিল ১৭ পয়সা। তৃতীয় প্রান্তিকে লোকসান কমার খবরে কোম্পানিটির শেয়ার গত কয়েকদিন যাবত ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় রয়েছে। গত ৩০ এপ্রিল শেয়ারটির দাম ছিল ১৬ টাকা ৩০ পয়সা। তিন কর্মদিবসশেষে শেয়ারটির দাম আজ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮ টাকা ২০ পয়সায়। এ সময়ে শেয়ারটির দাম বেড়েছে ১ টাকা ৯০ পয়সা বা ১১.৬৫ শতাংশ।

সুহ্নদ ইন্ডাষ্ট্রিজ
২০১৯ সালে কোম্পানিটি বিনিয়োগকারীদের ১০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছিল। কিন্তু ডিভিডেন্ডের সেই টাকা বিনিয়োগকারীদের মধ্যে বিতরণ করেনি। এ নিয়ে বিএসইসি কোম্পানিটির পরিচালকদের অর্থদন্ড দিয়েছে। এরপর থেকে কোম্পানিটির পরিচালকরা লাপাত্তা এবং কোম্পানিটির উৎপাদনও বন্ধ। সেই থেকে কোম্পানিটির কোনো খবর বিনিয়োগকারীদের জানানো হচ্ছে না। তারপরও মাঝে মাঝেই দেখা যায়, কোম্পানিটির শেয়ার নিয়ে কারসাজি। তারই ধারাবাহিকতায় গত কয়েকদিন যাবত কোম্পানিটির শেয়ার নিয়ে চলছে টানাটানি। গত ২৪ এপ্রিল শেয়ারটি ফ্লোর প্রাইস ১৩ টাকা ৯০ পয়সা অতিক্রম করে লেনদেন হতে থাকে। এরপর উত্থান-পতনের মধ্যে আজ ১৬ টাকায় লেনদেন হয়। এ সময়ে শেয়ারটির দাম বেড়েছে ২ টাকা ১০ পয়সা বা ১৫.১০ শতাংশ।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ