শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত২৬ কোম্পানি চলতি অর্থবছরের প্রথম ও তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
এই২৬ কোম্পানির মধ্যে রয়েছে ন্যাশনাল টিউবস, মেঘনা পেট্রোলিয়াম, হাইডেলবার্গ সিমেন্ট, বারাকা পতেঙ্গা, ইন্ট্রাকো, এপেক্স ফুটওয়্যার, ই-জেনারেশন, ইনডেক্স এগ্রো, গ্লোবাল ইসলামি ব্যাংক, আলিফ ম্যানুফ্যাকচারিং, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ, এমজেএল, আইসিবি, মেঘনা সিমেন্ট, জেএমআই সিরিঞ্জ, আজিজ পাইপ, পাওয়ার গ্রীড, মালেক স্পিনিং, গ্লোবাল হেভি কেমিক্যাল, ন্যাশনাল পলিমার, একমি ল্যাব, ফাস্ট সিকিউরিটি ইসলামি ব্যাংক, ইবনে সিনা, আরএফএল, প্রাণ এবং বিডি ল্যাম্প লিমিটেড।
ন্যাশনাল টিউবস: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৯ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ৪৩ পয়সা।
অর্থবছরের তিন প্রান্তিকে বা ৯ মাসে (জুলাই’২২-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ০৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ৬৬ পয়সা।
আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ১৫০ টাকা ৬৩ পয়সা।
মেঘনা পেট্রোলিয়াম: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭ টাকা ৯১ পয়সা। আগের অর্থবছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৬ টাকা ৩৭ পয়সা।
অর্থবছরের তিন প্রান্তিকে বা ৯ মাসে (জুলাই’২২-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২৪ টাকা ৯৫ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ১৯ টাকা ১১ পয়সা।
আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ১৮৪ টাকা ১০ পয়সা।
হাইডেলবার্গ সিমেন্ট: প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬ টাকা ৮৫ পয়সা। এ সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ২ টাকা ৯৭ পয়সা।
আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ৬৬ টাকা ৯১ পয়সা।
বারাকা পতেঙ্গা: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৫৩ পয়সা, গত বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৩১ পয়সা।
এদিকে, তৃতীয় প্রান্তিকে তথা ৯ মাসে (জুলাই’২২- মার্চ’২৩) শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১ টাকা ০৫ পয়সা। আগের বছরের সময়ে ইপিএস ছিল ৩ টাকা ৫৩ পয়সা।
আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য হয়েছে ২৬ টাকা ৮২ পয়সা।
ইন্ট্রাকো রিফুয়েলিং: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ৩৬ পয়সা।
তিন প্রান্তিক তথা নয় মাসে (জুলাই’২২- মার্চ’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৩৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৭৩ পয়সা।
আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ১২ টাকা ৮৬ পয়সা।
এপেক্স ফুটওয়্যার: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৯৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ২ টাকা ৪০ পয়সা।
তিন প্রান্তিক তথা নয় মাসে (জুলাই’২২- মার্চ’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৬ টাকা ১৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৬ টাকা ০৮ পয়সা।
আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ২৩২ টাকা ৯৬ পয়সা।
ই-জেনারেশন: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ৪০ পয়সা।
তিন প্রান্তিক তথা নয় মাসে (জুলাই’২২- মার্চ’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ২১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ১৭ পয়সা।
আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ২২ টাকা ২৬ পয়সা।
ইনডেক্স এগ্রো: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৪২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ২ টাকা ২২ পয়সা।
তিন প্রান্তিক তথা নয় মাসে (জুলাই’২২- মার্চ’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৩ টাকা ৬৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৪ টাকা ৮৫ পয়সা।
আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ৬৫ টাকা ৫৬ পয়সা।
গ্লোবাল ইসলামি ব্যাংক: প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ১৯ পয়সা।
আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ১৪ টাকা ৩৯ পয়সা।
আলিফ ম্যানুফ্যাকচারিং: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ১২ পয়সা।
তিন প্রান্তিক তথা নয় মাসে (জুলাই’২২- মার্চ’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৩৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৪৪ পয়সা।
আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ১৪ টাকা ৭৫ পয়সা।
আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ৪০ পয়সা।
তিন প্রান্তিক তথা নয় মাসে (জুলাই’২২- মার্চ’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ২০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ১৫ পয়সা।
আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ২২ টাকা ৫৯ পয়সা।
এমজেএল লিমিটেড: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৩০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ১ টাকা ৪৩ পয়সা।
তিন প্রান্তিক তথা নয় মাসে (জুলাই’২২- মার্চ’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৫ টাকা ৪৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৪ টাকা ৮১ পয়সা।
আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ৪১ টাকা ০৩ পয়সা।
আইসিবি: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ২৬ পয়সা।
তিন প্রান্তিক তথা নয় মাসে (জুলাই’২২- মার্চ’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৫৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৯২ পয়সা।
আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ৫৩ টাকা ০২ পয়সা।
মেঘনা সিমেন্ট: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ৪৭ পয়সা।
তিন প্রান্তিক তথা নয় মাসে (জুলাই’২২- মার্চ’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৬৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৩৯ পয়সা।
আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ৫২ টাকা ৪০ পয়সা।
জেএমআই সিরিঞ্জ: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ১ টাকা ০৩ পয়সা।
তিন প্রান্তিক তথা নয় মাসে (জুলাই’২২- মার্চ’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ০৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৩ টাকা ১৬ পয়সা।
আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ৯২ টাকা ৪৪ পয়সা।
আজিজ পাইপস: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১ টাকা ৮৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে কোম্পানিটির লোকসান ছিল ১ টাকা ৩৯ পয়সা।
তিন প্রান্তিক তথা নয় মাসে (জুলাই’২২- মার্চ’২৩) কোম্পানিটির লোকসান হয়েছে ৪ টাকা ০৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ৩ টাকা ৩৮ পয়সা।
আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভি) লোকসান হয়েছে ২৩ টাকা ৬০ পয়সা।
পাওয়ার গ্রীড: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৭১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ১ টাকা ১৭ পয়সা।
তিন প্রান্তিক তথা নয় মাসে (জুলাই’২২- মার্চ’২৩) কোম্পানিটির লোকসান হয়েছে ৪ টাকা ৬৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৩ টাকা ৯২ পয়সা।
আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ১৪০ টাকা ৪৭ পয়সা।
মালেক স্পিনিং: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত লোকসান হয়েছে ১ টাকা ৮১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ১ টাকা ০৩ পয়সা।
তিন প্রান্তিক তথা নয় মাসে (জুলাই’২২- মার্চ’২৩) কোম্পানিটির সমন্বিত লোকসান হয়েছে ১ টাকা ১৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ২ টাকা ৯১ পয়সা।
আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত নিট সম্পদ মূল্য ছিল ৪৬ টাকা ৭৮ পয়সা।
গ্লোবাল হেভি: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৫৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে কোম্পানিটির লোকসান ছিল ২০ পয়সা।
তিন প্রান্তিক তথা নয় মাসে (জুলাই’২২- মার্চ’২৩) কোম্পানিটির লোকসান হয়েছে ১ টাকা ৪৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ৬৮ পয়সা।
আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ৫১ টাকা ১৮ পয়সা।
ন্যাশনাল পলিমার: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ৯৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ৬২ পয়সা।
তিন প্রান্তিক তথা নয় মাসে কোম্পানিটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ০১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ১ টাকা ৮৯ পয়সা ছিল।
আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত নিট সম্পদ মূল্য ছিল ২৮ টাকা ৬৩ পয়সা।
একমি ল্যাবরেটরিজ: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৫৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ২ টাকা ৩৮ পয়সা।
তিন প্রান্তিক তথা নয় মাসে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৭ টাকা ৯৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ৭ টাকা ৫৫ পয়সা ছিল।
আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ১০৭ টাকা ৪৮ পয়সা।
বিডি ল্যাম্প: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ২ টাকা ২১ পয়সা, গত বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৫৩ পয়সা।
এদিকে, তৃতীয় প্রান্তিকে তথা ৯ মাসে (জুলাই’২২- মার্চ’২৩) শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ০৭ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ৪ টাকা ৬৩ পয়সা।
আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য হয়েছে ৮১ টাকা ২৫ পয়সা।
ফাস্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক: প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩৭ পয়সা। এ সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ৫৩ পয়সা (রেস্টেটেড)।
আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ২১ টাকা ৬৯ পয়সা।
ইবনে সিনা: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাবা ৯৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ২ টাকা ৭৬ পয়সা।
এদিকে, তিন প্রান্তিকে তথা ৯ মাসে (জুলাই’২২-মার্চ’২৩) শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৩ টাকা ৫২ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ১৩ টাকা ২৬ পয়সা।
আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য হয়েছে ৯০ টাকা ৮২ পয়সা।
রংপুর ফাউন্ড্রি: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৮৯ পয়সা, গত বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৯২ পয়সা।
এদিকে, তৃতীয় প্রান্তিকে তথা ৯ মাসে (জুলাই’২২- মার্চ’২৩) শেয়ার প্রতি ইপিএস হয়েছে ৩ টাকা ০৩ পয়সা। আগের বছরের সময়ে ইপিএস ছিল ৩ টাকা ১১ পয়সা।
আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য হয়েছে ৩১ টাকা ৩৪ পয়সা।
প্রাণ: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৭২ পয়সা, গত বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৯৯ পয়সা।
এদিকে, তৃতীয় প্রান্তিকে তথা ৯ মাসে (জুলাই’২২- মার্চ’২৩) শেয়ার প্রতি ইপিএস হয়েছে ৫ টাকা ৩২ পয়সা। আগের বছরের সময়ে ইপিএস ছিল ৬ টাকা ২৮ পয়সা।
আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য হয়েছে ৮৮ টাকা ৭২ পয়সা।